ত্বকে ব্রণ ও সানবার্ন দূর করতে, স্কিন টোনার হিসেবে এবং খুশকি দূর করতে আপেল সিডার ভিনেগার ব্যবহার করা হয়৷
এর রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতাও। ডায়াবেটিস, ক্যানসার, হাই কোলেস্টেরল কমানোর জন্যও ব্যবহার করা হয় আপেল সিডার ভিনেগারের।
নখ, কানের সংক্রমণ সারাতেও কার্যকর আপেল সিডার ভিনেগার।
বিরক্তিকর হেঁচকি থেকে মুক্তি পেতে বা গলা ব্যথা সারাতে পানির সঙ্গে আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে পান করে উপকার পেতে পারি।
মাউথওয়াশ হিসেবে পানির সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহারে মুখের গন্ধ দূর করে। দাঁত ঝকঝকে করতেও জুড়ি নেই আপেল সিডার ভিনেগারের।
আপেল সিডার ভিনেগার ওজন কমাতেও সাহায্য করে। এর অ্যাসিটিক অ্যাসিড খাওয়ার ইচ্ছাকে দমন করে, মেটাবলিজম বাড়ায়। ফলে বাড়তি ওজনের চিন্তা থেকে মুক্তি মিলবে সহজেই।
প্রতিদিন ২ টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার পান করলে হার্ট ভালো থাকে,
সাইনাসের সমস্যার দূর হয়।
এছাড়াও ডায়রিয়া সারাতে, হাঁচি রোধ করতে বা শরীরের দুর্বলতা কমিয়ে শক্তি যোগাতেও কাজ করে আপেল সিডার ভিনেগার।
শুধুমাত্র আপেল সিডার ভিনেরগারেই যখন এতো সমস্যার সমাধান মেলে। আমাদের ঘরে তো এক বোতল সব সময় এনেই রাখতে হবে।
প্রতিটি সুপারশপেই আপেল সিডার ভিনেগার পাওয়া যায়।
আপেল সিডার ভিনেগার নিয়মিত ব্যবহারে কোনো সমস্যা হলে বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।