চা পাতা
হার্টের সমস্যা হ্রাস করে। হার্ট সংক্রান্ত সমস্যার ঝুঁকি কমাতে দিনে নিয়মিত চা পাতা দিয়ে দুই কাপ চা পান করতে পারেন।
পুদিনা পাতা
এটি পেট খারাপ প্রশমিত করার জন্য দারুণ কার্যকর। পুদিনা পাতা
দিয়ে চা তৈরি করে পান করাই সাধারণ এবং জনপ্রিয় উপায়।
আদা
বমি বমি ভাব প্রতিরোধ করে। আদা কুচি সরাসরি চিবিয়ে খেলে অথবা চা করে পান করলে উপকার পাবেন।
ল্যাভেন্ডার
মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা দূর করতে ভাল কাজ করে। ল্যাভেন্ডার সমৃদ্ধ তেল, লোশন বা সুগন্ধি ব্যবহার করতে হয়।
দারচিনি
দারচিনি আমাদের রক্তে শর্করা ও সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। বিভিন্ন খাবার এবং পানীয়তে যোগ করা যেতে পারে দারচিনি।
গাঁদা ফুল
শরীরের ক্ষত, প্রদাহ ও সংক্রমণ সারাতে কাজ করে গাঁদা ফুলের রস। গাঁদা ফুলের নির্যাস ক্যান্সারের বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে ।
রোজমেরি
স্মরণশক্তি বাড়াতে ব্যবহার করতে পারেন রোজমেরি। সুগন্ধি অথবা এসেনসিয়াল অয়েল হিসেবেই এটি ব্যবহার করা হয়।
প্যাশন ফুল
উদ্বেগ কমাতে কাজ করে প্যাশন ফুল। ফুলের তৈরি চায়ে একই সঙ্গে আপনি পাবেন মিষ্টি স্বাদ ও সুন্দর গন্ধ।
চন্দ্রমল্লিকা
চীনে ঠাণ্ডাজনিত রোগের চিকিৎসায় জনপ্রিয় ঔষধি হিসেবে ব্যবহার করা হয় চন্দ্রমল্লিকা। এটিও আপনাকে চা হিসেবেই পান করতে হবে।
মৌরি বীজ
কোষ্ঠকাঠিন্য, এসিডিটির সমস্যা নেই এমন কেউ হয়তো কমই আছি। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে মৌরি বীজ চিবিয়ে খান অথবা চা পান করুন।
তুলসী পাতা
সব থেকে উপকারী পাতাটি দিচ্ছি সবার শেষে। জ্বর, গলা ব্যথা, সর্দি-কাশি, ত্বক ও কিডনির সমস্যা সমাধানে তুলসী পাতার রস মধু দিয়ে পান করলে দ্রুত আরোগ্য লাভ করবেন।
ছোট ছোট শারীরিক সমস্যার সমাধানে নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারি প্রকৃতির এসব উপকারী ভেষজ উপাদান।