প্রতি কেজি হলুদ গুঁড়া পাওয়া যাবে ১৮০ থেকে ২০০ টাকার মধ্যে, মরিচ গুঁড়া ২০০ থেকে ২২০ টাকার মধ্যে, আদা প্রতি কেজি ১৫০ টাকা, পেঁয়াজ প্রতিকেজি ৩৮ টাকা(দেশি)৩২ টাকা (বিদেশি),রসুন প্রতি কেজি ১৮৫ টাকা, ধনে গুঁড়া প্রতি কেজি ১০০ থেকে ১২০ টাকার মধ্যে, জিরা ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে।
প্রতি কেজি মসুর ডাল দেশি ১৫৫, মুগ ডাল ১১০ টাকা, বুটের ডাল ১০০ টাকা ও মাষকলাই ১৩০ টাকা।
কেজি প্রতি দারুচিনি ৩০০ টাকা, এলাচ ১২০০ থেকে ১৬০০ টাকা, লবঙ্গ ১০০০-১১০০ টাকা, কিশমিশ ৩৬০-৪৩০ টাকা, আলুবোখারা ৪৯০-৫০০ টাকা, কালোজিরা ৩০০ টাকা, জাফরান প্রতি গ্রাম ২৫০ টাকা, জয়ফল প্রতি পিস ৮-১০ টাকা, পাঁচফোড়ন ১২০ টাকা, জয়ত্রী ১০০ গ্রাম ১৮০ টাকা। বাদামের মধ্যে চীনা বাদাম পাবেন কেজি প্রতি ৮০-৮৫ টাকা, কাঠ বাদাম ৮৫০ ও কাজু বাদাম ১২০০ টাকা।
ঈদের বিশেষ রান্নায় চাই খাঁটি ঘি। প্রতি কেজি ঘি পাওয়া যাবে ১২০০ থেকে ১৪০০ টাকার মধ্যে ও প্রতি লিটার খোলা তেল পাওয়া যাবে ৯০ থেকে ১০০ টাকার মধ্যে। চিনি প্রতিকেজি পাওয়া যাবে ৬৬ থেকে ৭২ টাকার মধ্যে।
অনেকেই রেডি মসলার খাবার পছন্দ করেন। তাদের জন্য বাজারে রয়েছে অনেক ধরনের রেডি মিক্স মসলা। কোম্পানিভেদে দামে কিছু পার্থক্য রয়েছে। রোস্ট মসলা পাওয়া যাবে ৬০-৭০ টাকা, কাবাব মসলা পাওয়া যাবে ৫০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে।
বিরিয়ানী মসলা ৫০ টাকা, মেজবানি মাংসের মসলার দাম পরবে ৩৫-৫০ টাকার মধ্যে।
ঈদের বাজারে সেমাই পাওয়া যাচ্ছে প্রতি কেজি ৩৫০ থেকে ৩৭০ টাকায়।
বোরহানি তৈরি করার জন্য লাগবে টক দই দাম ৭০ থেকে ৮০ টাকার মধ্যে। এছাড়া মাঠা, লাবাং তৈরি করতে লাগবে দুধ, প্রতি লিটার দুধ পাওয়া যাবে ৭০ থেকে ৮০ টাকার মধ্যে।
মসলাসহ সব কেনাকাটা সময় নিয়ে সুপার শপের পরিবর্তে বড় কোনো বাজার থেকে করলে বেশ সাশ্রয়ী হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩৫ ঘণ্টা, আগস্ট ০৯, ২০১৯
এসআইএস