এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে যা করতে পারেন:
অপর্যাপ্ত ঘুম
নিশ্চয় বহুবার লক্ষ্য করেছেন যে, ঠিকমতো ঘুম না হলে ক্লান্তি বোধ করছেন। ঘুমের অভাবে পরের দিন আরও ক্লান্তি বোধ হয়।
পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালোরি গ্রহণ
প্রায় সবাই আজকাল ওজন কমানোর চিন্তায় ডায়েটে কম ক্যালোরি রাখতে চান। তার প্রভাবও প্রকাশ পায় ক্লান্তিতে। কম ক্যালোরি গ্রহণ করলে সারা দিনের কাজগুলো সম্পূর্ণ করতে প্রয়োজনীয় শক্তির যোগান দিতে পারে না। ফলে ক্লান্তি বোধ হয়, ডায়েট অনুসরণ করতে হলে অবশ্যই স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর খাবার রাখুন। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া ওজন কমাতে নিজে নিজে ডায়েট ঠিক করবেন না।
প্রোটিন কম গ্রহণ
প্রোটিন বিপাকের উন্নতি করে এবং আপনাকে প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করে। এটি ওজন কমাতে সহায়তা করে। কম প্রোটিন গ্রহণ আপনাকে কম উদ্যমী করতে পারে। এজন্য ডায়েটে উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবার রাখুন যেমন ডিম, বাদাম এবং দুগ্ধজাতীয় পণ্য।
পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান
ত্বকের স্বাস্থ্য থেকে ওজন হ্রাসসহ শুধুমাত্র পর্যাপ্ত পানি পান স্বাস্থ্য সমস্যার অর্ধেকেরও বেশি নিরাময় করে। তাই নিজেকে উজ্জীবিত রাখতে যেখানেই যান একটি ছোট পানির বোতল সঙ্গে রাখুন।
স্ট্রেস
মানসিক চাপও ক্লান্তির কারণ। স্ট্রেস থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত মেডিটেশন, খেলাধুলা বা আপনার আগ্রহের যেকোনো বিষয় নিয়ে সময় কাটান। সব সময় ইতিবাচক চিন্তা করুন ও কাজের পাশাপাশি কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিন।
অ্যাক্টিভ
শারীরিক কার্যক্রম কমে গেলে আমরা অলস হয়ে যাই। যার জন্য অল্পতেই ক্লান্তি পেয়ে বসে। ক্লান্তি দূর করতে অ্যাক্টিভ থাকতে হবে। একদিনেই হয়ত পুরোপুরি অ্যাক্টিভ হওয়া সম্ভব নয় তবে ধীরে ধীরে চেষ্টা করতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২০ ঘণ্টা, আগস্ট ২৪, ২০১৯
এসআইএস