এ সময় তার কাছ থেকে ৪টি পিস্তল, ৬টি ম্যাগজিন, ১৭ রাউন্ড গুলি, ২টি চাপাতি, একটি ছুরি ও বোমা তৈরির বিপুল সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) দিনগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
নাটোরের পুলিশ সুপার বিপ্লব বিজয় তালুকদার ও বগুড়ার পুলিশ সুপার আসাদুজ্জামান বাংলানিউজকে জানান, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তারা জানতে পারেন নাটোরের চাঁদপুর গ্রামে নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জেমবি’র আস্তানা গড়ে তুলে সেখানে বিপুল পরিমাণ বোমা ও গোলাবারুদ মজুদ করা হয়েছে।
প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে শুক্রবার দিনগত রাত ১০টার দিকে ওই গ্রামে অভিযান শুরু করে নাটোর ও বগুড়া জেলা পুলিশের যৌথ দল।
রাত সাড়ে ১১টার সময় ফজলুর রহমানের বাড়িতে জেএমবি’র আস্তানার সন্ধান পান তারা। পরে সেখান থেকে তাকে আটক করা হয় ও অভিযানে অস্ত্র, ম্যাগজিন, গুলি, ছুরি ও বোমা তৈরির বিপুল সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
অভিযানে অংশ নেন রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি খুরশিদ হোসেন, বগুড়ার পুলিশ সুপার আসাদুজ্জামান, নাটোরের পুলিশ সুপার বিপ্লব বিজয় তালুকদার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খায়রুল আলম, বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরিফুর রহমান মন্ডলসহ অন্য পুলিশ কর্মকর্তারা।
পুলিশ সুপাররা আরো জানান, এ বিষয়ে বিস্তারিত পরে জানানো হবে। জিজ্ঞাসাবাদসহ ফজলুর রহমানকে নিয়ে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০০৫৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৪, ২০১৭/আপডেট: ০২২৩ ঘণ্টা
ইউএম/জেডএস