শুক্রবার (০৮ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার সদর ইউনিয়নের ব্রাহ্মণখালী হাবিবনগর ও পিতলগঞ্জ এলাকায় উপস্থিত থেকে ইউএনও আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম এ বাল্য বিয়ে বন্ধ করেন।
সুমাইয়া শারমিন ব্রাক্ষণখালী হাবিবনগর এলাকার আযাহারুল ইসলাম রিপনের মেয়ে।
এছাড়া সানজিদা আক্তার পিতলগঞ্জ এলাকার শহিদুল্লাহ মিয়ার ভাগ্নে। মামার পরিচয়ে বড় হয় সানজিদা আক্তার। সে স্থানীয় আব্দুল হক ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
ইউএনও জানান, সানজিদা আক্তার ও সুমাইয়া শারমিনের বাল্যবিয়ে দেয়া হচ্ছে বলে স্থানীয়দের মাধ্যমে সংবাদ পান তিনি। সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি ও মেয়ের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে বাল্যবিয়ে বন্ধ করে দেয়া হয়।
এসময় উভয় পরিবারের সদস্যরা প্রতিশ্রতি দেন, পূর্ণ বয়স না হওয়া পর্যন্ত তারা মেয়ের বিয়ে দেবেন না।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৮ ঘণ্টা, ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৭
আরএ