গত শুক্রবার (০৯ ডিসেম্বর) থেকে মামুন নিখোঁজ ছিলো। তার নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় ওই দিনই পরিবারের পক্ষ থেকে মহানগরীর রাজপাড়া থানায় সাধারণ ডায়রিও (জিডি) করা হয়েছিলো।
বোয়ালিয়া থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) সেলিম রেজা বাংলানিউজকে বলেন, নদী থেকে মরদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে দুপুরে তার পরিবারের সদস্যরা মরদেহ দেখতে আসেন। পরে তারা নিহত মামুনের পরিচয় শনাক্ত করেন। পরে পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়া বিকেলে মামুনের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।
পরিবারের বরাত দিয়ে এসআই সেলিম রেজা বলেন, ধারণা করা হচ্ছে নদীরপাড়ে বেড়াতে গিয়ে কোনোভাবে পানিতে পড়ে গিয়ে আর উঠতে পারেনি। তার শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্নও পাওয়া যায়নি।
মহানগরীর বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমান উল্লাহ বাংলানিউজকে বলেন, পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ থাকায় এ ঘটনায় কোনো মামলা হবে না। একটি জিডি করে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এর আগে সোমবার (১১ ডিসেম্বর) সকাল ৮টার দিকে পদ্মা নদীতে অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তির মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা। নদীপাড়ের লোকজন বোয়ালিয়া থানায় খবর দেয়। পরে পুলিশ বড়কুঠি পদ্মাপাড়ে গিয়ে দুপুরে মরদেহটি উদ্ধার করেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১১, ২০১৭
এসএস/ওএইচ/