হামলায় নুর নবী বাবুলের ৭ জন কর্মী আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে তিনজনকে উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সোমবার (১১ ডিসেম্বর) রাতে উপজেলার নোয়াখালী ইউনিয়নের ছনখোলা নামক স্থানে এ ঘটনা ঘটে। এসময় প্রতিপক্ষের লোকজন বিএনপি প্রার্থীর দুই প্রচারণার গাড়িতে ভাঙচুর করে।
আহতরা হলেন- সদর উপজলো যুবদল নেতা মো. গোলাম হোসনে সারোয়ার, নোয়াখালী ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আজগর হোসনে, ইউনয়িন যুবদলের সাংগঠনকি সম্পাদক নুরুল ইসলাম বাবলু সহ ৭ জন।
চেয়ারম্যান প্রার্থী নুর নবী বাবুল বাংলানিউজকে বলেন, আগামী ২৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় নোয়াখালী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আমার প্রচার-প্রচারণা চলছিল। কিন্তু প্রতিপক্ষ আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী আতাউর রহমান নাছেরের কর্মী খালেদ মোশারফ সঞ্জয়, হৃদয় খান, মো. নাঈম, রাসেল ও রাজুসহ ১০-১২ জন দেশি অস্ত্র-সস্ত্র নিয়ে মাইক্রোবাসযোগে এসে ইউনিয়নের ছনখোলা নামক স্থানে ধানের শীষের প্রচারণায় অতির্কিত হামলা চালায়। এতে আমার ৭ জন কর্মী আহত হয়। দু’টি প্রচারণার গাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর করে।
পরে খবর পেয়ে আমরা আহতদের উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেছি। হামলা পর রাতে আমার কর্মী-সমর্থকরা তাৎক্ষণিক ইউনিয়নের মান্নান নগর চৌরাস্তায় প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে।
সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন জানান, এ বিষয়ে এখনো আমরা কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে নির্বাচন উপলক্ষে ওইসব এলাকায় রাতে পুলিশি নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৬২৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১২, ২০১৭
এএ