বাংলাদেশের ব্যক্তি মালিকানা খাতে প্রথম পাঁচ তারকা মানের হোটেল এবং প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে সুনামের সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করছে জানিয়ে প্রতিবাদ লিপিতে বলা হয়েছে, সিগাল হোটেলটি যেহেতু সেবাখাতের হোটেল ব্যবসায় জড়িত, সেহেতু দেশ-বিদেশের সাধারণ ও ভিআইপিসহ যেকোনো ব্যক্তি এর সেবা নিতে পারেন। কিন্তু নিউজটি শুরুই হয়েছে চরম রাজনৈতিক উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে।
‘আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের আগে তৎকালীন প্রশাসন ও রাজনৈতিক মহল থেকে আমাদের কাছে অনুরোধ করা হয় হোটেলের উন্মুক্ত স্থানটি ছাত্রদলের একটি আঞ্চলিক সম্মেলনের জন্য ব্যবহারের অনুমতি চেয়ে। আমাদের সেই অনুমতি দিতে হয় এবং সেখানে তারেক রহমানসহ অন্য নেতা, মন্ত্রী ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এরপর তারেক রহমান তার রাজনৈতিক সফরে কক্সবাজার এলে আমাদের এখানে আর একবার অবস্থান করেন। হোটেলের মালিকানা, ব্যবস্থাপনা বা কোনো কিছুতেই রাজনৈতিক দল বা কারো সংশ্লিষ্টতাও নেই। ’
আরও বলা হয়, ‘সিগাল হোটেল যেহেতু একটি সেবাধর্মী ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান সেহেতু সব শ্রেণীর মানুষকেই সেবা দেয়। সিগাল কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তির পৃষ্ঠপোষকতা কিংবা সহানুভূতি নিয়ে কিংবা কারো ইচ্ছা-অনিচ্ছায় পরিচালিত হয় না। দেশের প্রচলিত সব আইন ও নিয়ম-নীতির আলোকে পরিচালিত হয়। ’
একইসঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির মূল স্থাপনা রাস্তা থেকে অনেক ভিতরে বাউন্ডারি নির্ধারিত জায়গার বাইরে নেই বলেই দাবি করা হয়েছে।
এসব বিষয় উল্লেখ করে সিগাল হোটেল প্রকাশিত প্রতিবেদনের প্রতিবাদ জানিয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৫৩৮ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৩, ২০১৭
এএ