বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) সমাপ্তি অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান ছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে হিকাপের প্রোজেক্ট পরিচালক জনাব গৌরাঙ্গচন্দ্র মোহান্তা এনডিসি, অধ্যাপক ইমদাদুল হক ও প্রকল্প উপ-পরিচালক পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ড. নাজমা শাহীন উপস্থিত ছিলেন।
স্বাগত বক্তব্যে অধ্যাপক ড. নাজমা শাহীন বলেন, হিকাপের প্রকল্প চলাকালীন এমএস এবং পিএইচডি থিসিসের অংশ হিসেবে অবশিষ্ট মূখ্য ও অন্যান্য খাদ্য উপাদানের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে বর্তমান এফসিটি আরো সম্প্রসারণের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। হাল-নাগাদকৃত এফসিটিবি অর্ন্তভূক্ত করেছে নতুন বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষিত খাদ্য উপাদান সম্পর্কিত তথ্য, সুনির্দিষ্টভাবে শস্যদানা, শাক-সবজি, প্রতিদিন ব্যবহৃত মসলাসমূহ, চাষকৃত মাছ- যা বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ খেয়ে থাকেন।
হিকাপের প্রোজেক্ট পরিচালক জনাব গৌরাঙ্গচন্দ্র মোহান্তা এনডিসি বলেন, এ গবেষণা জাতীয় পর্যায়ে নীতি নির্ধারণে সহায়ক। তিনি মেধাসত্ত্বা সংরক্ষণ, বিজ্ঞানসম্মত টেকসই গবেষণাগার ও মৌলিক গবেষণার উপর আলোকপাত করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক আবদুল মান্নান বলেন, একটি দেশে খাদ্য নিরাপত্তার সঙ্গে ওতোপ্রোতভাবে জড়িত দেশের খাদ্য নীতি। আর খাদ্য নীতি নির্ধারণের জন্য প্রয়োজন দেশজ খাদ্যের পুষ্টিমান ও পুষ্টি গুন সম্পর্কে যথাযথ ধারণা। দেশজ খাদ্যের পুষ্টিমান ও পুষ্টি গুণ সম্পর্কে যথাযথ ধারণার সঙ্গে গবেষণা ও উন্নয়ন ছাড়াও আরো অনেকগুলো বিষয় গুরুত্বপূর্ণভাবে জড়িত, যেমন- কৃষি, স্বাস্থ্য, সুষ্ঠু, চিকিৎসা, খাদ্য আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য।
বাংলাদেশ সময়: ০৪১৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৮, ২০১৭
ইইউডি/আরএ