বুধবার (০৩ জানুয়ারি) সকালে এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক উপস্থিত ছিলেন। এসময় শহরে ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা স্থাপন কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।
কমিউনিটি পুলিশিং সৈয়দপুরের আয়োজনে ও সৈয়দপুর থানার সহযোগিতায় র্যালিটি শহরের জিআরপি পুলিশ ক্লাব থেকে বের হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। র্যালিতে সাইকেল নিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক দলের নেতরা, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক, পুলিশসহ সর্বস্তরের মানুষ অংশ নেন।
পরে জিআরপি পুলিশ ক্লাবে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীম, পুলিশ সুপার জাকির হোসেন খান, রেলওয়ে জেলা পুলিশ সুপার সিদ্দিকী তাঞ্জিলুর রহমান, নীলফামারী পৌরসভার মেয়র ও জেলা কমিউনিটি পুলিশিংয়ের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ।
সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও পৌর কমিউনিটি পুলিশিংয়ের সভাপতি মোখছেদুল মোমিনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন- সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. বজলুর রশীদ, সৈয়দপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আখতার হোসেন বাদল, সৈয়দপুর পৌর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রফিকুল ইসলাম বাবু, দি সৈয়দপুর বণিক সমিতির সভাপতি ইদ্রিস আলী, নীলফামারী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সাবেক সভাপতি ও জেলা কমিউনিটি পুলিশিংয়ের সাধারণ সম্পাদক সফিকুল ইসলাম ডাবলু, জাতীয় পার্টি সৈয়দপুরের সদস্য সচিব ফেরাজ উদ্দিন, পৌর কমিউনিটি পুলিশিংয়ের সাধারণ সম্পাদক জোবায়দুর রহমান শাহীন, কলেজছাত্রী নীলুফা আক্তার প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে ২৬ জন চিহ্নিত মাদকসেবী ও বিক্রেতা আত্মসমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার অঙ্গীকার করেন। এর মধ্যে তিন জন নারী মাদক বিক্রেতা রয়েছেন।
মাদক বিক্রেতা রেজিয়া আক্তার কালঠি বাংলানিউজকে বলেন, আমি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছি। আমাকে ফিরে আসতে পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন সহযোগিতা করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৩, ২০১৮
টিএ