সাক্ষাৎকালে ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি, বিদ্যুৎ আমদানিতে বেসরকারি ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ, নেপাল ও ভুটান থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানি, নূমালীগড় থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে ডিজেল আমদানি, এলএনজি, হাইড্রোকার্বন উত্তোলন, দ্বিতীয় ও তৃতীয় ক্রেডিট লাইনের প্রকল্প সমূহ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা ও পর্যালোচনা করা হয়।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার ‘ভিশনারি লিডার অব চেঞ্জ’ মনোনীত হওয়ায় প্রতিমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা সমৃদ্ধ করতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, পারস্পারিক লাভজনক প্রকল্পগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন উভয় দেশেই লাভবান হতে পারে। সহযোগিতার ক্ষেত্র সম্প্রসারণ করে আরো বড় আকার করা প্রয়োজন। আমাদের বিদ্যুৎ প্রয়োজন। নেপাল বা ভুটানের বিষয়গুলোর সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গ বা ত্রিপুরা থেকে বিদ্যুৎ আমদানি বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়া দরকার।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগের সম্ভাবনার বিষয়ে ভারতের সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান নিয়ে একটি সেমিনার করা যেতে পারে।
হাইকমিশনার বলেন, প্রতিমন্ত্রীর পরবর্তী ভারত সফরের সময় এ রকম একটি সেমিনার/আলোচনা সভার আয়োজন করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৭, ২০১৭
আরবি/