বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পরিদর্শনে এসে মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, রানওয়ে সম্প্রসারণ হলে এখান থেকে সব আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু হবে।
তিনি বলেন, চ্যালেঞ্জ হিসেবে এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিয়েছি।
নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দিয়ে মন্ত্রী বলেন, দেশ স্বাধীনের জন্য ৯ মাস যুদ্ধ করেছি। সবার সহযোগিতায় এই মন্ত্রণালয়ের সব সমস্যা দূর করে বিমান ও পর্যটন খাতকে এগিয়ে নিতে চাই।
তিনি বলেন, অতীতে আমরা অনেক ভুল করেছি। এখন আর ভুল করতে চাই না। ভুল শুধরে অতীতের কাজগুলো শেষ করতে হবে।
এছাড়া সিলেট থেকে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট বাড়ানো ও দেশের অন্য বিমানবন্দরের সঙ্গে কানেক্টিং ফ্লাইটের যাত্রীদের যাতে দুর্ভোগ পোহাতে না হয়, সে বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্টদের তাৎক্ষণিক নির্দেশনা দেন মন্ত্রী।
ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাত্রী হয়রানি, সোনা চোরাচালন রোধে পদক্ষেপসহ যাত্রী সুবিধা বাড়ানোর তাগিদ দেন মন্ত্রী।
এ বছর ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে ৫ লাখ ৯ হাজার ৪৬২ জন যাত্রী যাতায়াত করেছেন মতবিনিময় সভায় যোগ করেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী। এর আগে বিকেলে তিনি বিমানবন্দরের এভিয়েশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন সিভিল এভিয়েশন অথরিটির চেয়ারম্যান এয়ারভাইস মার্সাল নাইম হাসান, সিভিল এভিয়েশনের প্রধান প্রকৌশলী সুধেন্দু বিকাশ গোস্বামী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শহীদুল আফরোজ, ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের এভিয়েশন ম্যানেজার হাফিজ আহমদ প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৮, ২০১৮
এনইউ/আরআর