তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গ্রহণ ও বিতরণ শাখার উচ্চমান সহকারী কর্মচারী হিসেবে কর্মরত। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারী কল্যাণ পরিষদের মহাসচিব এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সমবায় সমিতি লি. এর যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ জনুয়ারি) বিকেল ৩টার দিকে বনানী থেকে মন্ত্রণালয়ে যাওয়ার পথে তিনি ‘নিখোঁজ’ হন।
শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) দুপুরে তার পরিবারের পক্ষ থেকে নিখোঁজের ভায়রা নাইম আহমেদ জুলহাস বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, নিখোঁজের ঘটনায় শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বনানী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি নম্বর-১২১৮) করা হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক বনভোজনের বিষয়ে বনানীতে কাজে এসেছিলেন নাসির উদ্দিন। পরে দুপুরে মন্ত্রণালয়ে ফেরার সময় আনুমানিক ৩টার দিকে তার স্ত্রীর সঙ্গে একবার কথা হয়। এরপর থেকে তার দু’টি মোবাইল ফোনই বন্ধ পাওয়া যায়। সে অফিসেও যায়নি, বাসায়ও ফিরে আসেনি।
পরে শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বনানী থানায় নাসির উদ্দিন নিখোঁজ মর্মে একটি জিডি করা হয়, বলেন নাইম আহমেদ জুলহাস।
এবিষয়ে বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) বোরহান উদ্দিন বাংলানিউজকে জানান, বৃহস্পতিবার খিলক্ষেতের বাসা থেকে বের হয়ে বনানীতে এক ব্যক্তির সঙ্গে দেখা করে অফিসে যাওয়ার কথা ছিলো নাসির উদ্দিনের। এরপর থেকেই তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তার কোনো খোঁজ না পেয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।
নিখোঁজ নাসির উদ্দিনকে খুঁজে বের করার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৯, ২০১৮
এসজেএ/জেডএস