রোববার (২১ জানুয়ারি) বেলা ১১টায় প্যানেল মেয়র ফিতা কেটে বেলুন উড়িয়ে এটি উন্মুক্ত করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মেসবাহুল ইসলাম, সচিব দুলাল কৃষ্ণ সাহা, ১৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মফিজুর, ওয়াটার এইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. মো.খায়রুল ইসলাম প্রমুখ।
প্যানেল মেয়র ওসমান গণি গণশৌচাগারটির পরিচ্ছন্নতা ধরে রাখতে স্থানীয় কাউন্সিলরসহ সর্বসাধারণের প্রতি অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, গুলশান এলাকায় অনেক বিদেশি মেহমান থাকেন, তারা যেন বুঝতে পারেন বাঙালিরা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন।
রাজধানীতে চলাচলকারীদের জন্য মানসম্মত গণশৌচাগার সংকট মেটাতে ওয়াটার এইড বাংলাদেশ ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে। তারই অংশ হিসেবে ২১টি আধুনিক গণশৌচাগার স্থাপন ও চালু করা হয়েছে।
এসব গণশৌচাগারে প্রশিক্ষিত পেশাদার পুরুষ ও নারী তত্ত্বাবধায়ক থাকছেন। এসবে থাকছে লকার সুবিধা, গোসলের সুবিধা, নিরাপদ খাবার পানি, স্যানিটারি ন্যাপকিন সরবরাহের ব্যবস্থা। থাকছে সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে নজরদারির ব্যবস্থাও। লকার সুবিধা পেতে খরচ করতে হবে পাঁচ টাকা, টয়লেট সেবা পাঁচ টাকায় এবং নিরাপদ খাবার পানি এক টাকায় পাওয়া যাবে। অবশ্য গুলশান-২ নম্বরের নতুন এ গণশৌচাগারে গোসল সুবিধা থাকছে না।
বাংলাদেশ সময়: ১১৫৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২১, ২০১৮
এসএম/এইচএ/