রোববার (২১ জানুয়ারি) বগুড়া জেলা মুক্তিযোদ্ধা টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ উদ্বোধন শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, শহীদ মিনার ভাষা আন্দোলনের প্রতীক।
মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের উপজেলা সদরের ব্যাংকে কষ্ট করে গিয়ে টাকা তুলতে হবে না। এ লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কাজ করছে। দেশকে এগিয়ে নিতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ নতুন প্রজন্ম প্রয়োজন। তাই মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানের পাশাপাশি পরিবারকেও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ করতে হবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সব জেলা-উপজেলায় বহুতল আবাসিক ভবন নির্মাণ করা হবে এবং সারাদেশের সব বধ্যভূমিতে একই রকম স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের কবর একই ডিজাইনে করা হবে। যাতে মানুষ দেখে সহজে চিনতে ও বুঝতে পারে।
এছাড়া পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযোদ্ধাদের গর্বিত সাফল্যের কথার পাশাপাশি চিহ্নিত রাজাকারদের কুর্কীতির কথাও থাকবে বলে জানান তিনি।
বগুড়া জেলা প্রশাসক নূরে আলম সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মমতাজ উদ্দিন, বগুড়া জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ডা. মো. মকবুল হোসেন ও স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা নেতারা বক্তব্য রাখেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২১, ২০১৮
এএ