রোববার (২১ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১১টায় জিমনিসিয়ামের সামনে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রাশিদ আশকারী এ উৎসবের উদ্বোধন করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগের ১৯তম ব্যাচের (২০১৫-১৬ মাস্টার্স) শিক্ষার্থীরা এ পিঠা উৎসবের আয়োজন করেন।
পিঠা উৎসবে বাঙালির ঐতিহ্যবাহী পুলি পিঠা, পাটিসাপটা, জামাই পিঠা, বেনি পিঠা, পাকান পিঠা, ভাপা পিঠা, কমলা সুন্দরী, তালের বড়া, নকশী পিঠা, সেমাই পুলি পিঠা, রস পিঠা, সবজি পাকান, ছিটা রুটি, শামুক পিঠা, ডিম পিঠাসহ ২৩ রকমের পিঠার আয়োজন করেন শিক্ষার্থীরা।
হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. সেলিনা নাসরিনের সভাপতিত্বে ও একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. জাকির হোসেনের সঞ্চালনায় পিঠা উৎসবে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সেলিম তোহা, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এসএম আব্দুল লতিফ।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান, হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগের অধ্যাপক ড. অরবিন্দ সাহা, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের সভাপতি সহকারী অধ্যাপক সুতাপ কুমার ঘোষ, ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শেখ শাহিনুর রহমান প্রমুখ।
এসময় উপাচার্য অধ্যাপক ড. রাশিদ আসকারী বলেন, ‘পিঠা উৎসবের মাধ্যমে বাঙালির কিছু হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্য রক্ষা হচ্ছে। এ ধরণের উৎসব বাঙ্গালি সংস্কৃতি চর্চার মাধ্যম। এরকম ভিন্নধর্মী আয়োজনের মধ্যদিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল প্রকার সাংস্কৃতিক চর্চা অব্যাহত থাকবে। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২১, ২০১৮
টিএ