সোমবার (২২ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদে বিলটি পাসের জন্য উত্থাপন করেন কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী।
বিলটির ওপর আনা জনমত যাচাইয়ের জন্য এটি জনমত যাচাই কমিটিতে পাঠানোর প্রস্তাব করা হয়।
বিলের ওপর আনা ১২টি সংশোধনী প্রস্তাবের মধ্যে জাতীয় পার্টির ফখরুল ইমামের একটি প্রস্তাব গ্রহণ ও ১১টি প্রস্তাব কণ্ঠভোটে নাকচ করা হয়। এরপর বিলটি পসের জন্য প্রস্তাব করা হলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়।
এই বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্বলিত বিবৃতিতে বলা হয়, দেশে কৃষির উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির মাধ্যমে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যে বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ, বিক্রয়, মাননিয়ন্ত্রণ, আমদানি-রফতানি এবং কৃষক পর্যায়ে গুণগত মানসম্পন্ন বীজ সরবরাহের জন্য সিড অর্ডিন্যান্স-১৯৭৭ রহিতক্রমে সংশোধনসহ পুন:প্রণয়ন করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয় বিধায় বাংলা ভাষায় বীজ আইন-২০১৮ প্রণয়ন করা হয়েছে।
বিলে বলা হয়, যদি কোনো ব্যক্তি এই আইনের অধীনে বীজ পরিদর্শকদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে বাধা দেন বা অন্য কোনোভাবে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন বা সরকার কর্তৃক নির্ধারিত নিয়ন্ত্রিত ফসলের বিক্রয়ের কোনো শর্ত লঙ্ঘন করেন তাহলে তা একটি দণ্ডনীয় অপরাধ। এর জন্য ওই ব্যক্তি অনধিক ৯০ দিনের কারাদণ্ড এবং অনুর্ধ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
** সংসদে ঢাকার ৭ কলেজের অধিভুক্তি সমস্যার সমাধান দাবি
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২২, ২০১৮
এসকে /জেএম