বুধবার (২৪ জানুয়ারি) বেলা ১১টায় রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউয়ে বিআরটিএ’র মোবাইল কোর্ট পরিদর্শনকালে একথা জানান মন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা খতিয়ে দেখা হবে।
কাদের সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, নির্বাচনকালীন সরকার রুটিন ওয়ার্ক করবে। ভারতসহ অন্য গণতান্ত্রিক দেশে যেমনটা হয়।
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেন, সবচেয়ে যোগ্য ও গ্রহণযোগ্য ব্যাক্তি দেশের আগামী রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেবেন।
মন্ত্রী বলেন, উবার, স্যাম, পাঠাও এসব নতুন প্রযুক্তির পরিবহন সুবিধগুলোর বিষয়ে নীতিমালা পাস হয়েছে। এতে সিএনজি অটোরিকশায় মিটার ব্যবহারের প্রবণতা বাড়বে।
মন্ত্রী অ্যাপভিত্তিক পরিবহন সুবিধাকে ইতিবাচক আখ্যা দিয়ে বলেন, এসবের ফলে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া ও মিটার ছাড়া যাত্রী হয়রানি করা স্বাভাবিকভাবে কমে আসবে।
'রাইড শেয়ারিং নীতিমালা কীভাবে বাস্তবায়ন হবে তা নিয়ে স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে ৩১ জানুয়ারি বৈঠক হবে। বৈঠকের পর একমাসের মধ্যে নীতিমালা বাস্তবায়ন হবে। তখন নীতিমালা বাস্তবে প্রয়োগ করতে পারবো। ’
সিএনজি অটোরিকশার ইকোনমিক মেয়াদ বৃদ্ধির প্রসঙ্গ তুলে মন্ত্রী বলেন, এ বিষয়ে বুয়েট আগামী মাসে মতামত জানাবে। এরপর স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে বৈঠক করে জানিয়ে দেওয়া হবে।
বিএনপির নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা দেওয়া প্রসঙ্গ তুললে কাদের বলেন, বিএনপি কি সহায়ক সরকার চায়, নিরপেক্ষ সরকার চায়, না তত্ত্বাবধায়ক সরকার- এখনও ঠিক করতে পারেনি। আর তাদের রূপরেখা শুনছি এক বছরে ধরে। তারা একটা সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারেনি। তাদের নেতারা একেকজন একেক কথা বলছেন।
ওবায়দুল কাদের এসময় বলেন, অন্য দেশের মতো রুটিন ওয়ার্ক করবে নির্বাচনকালীন সরকার। এ সরকারের নির্বাচন সংক্রান্ত কোনো ক্ষমতাই থাকবে না। ভারতসহ অন্য গণতান্ত্রিক দেশে যা হয়। কোনো মেজর পলিসি বা সিদ্ধান্ত দিতে পারবে না।
বাংলাদেশ সময়: ১১৫০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৪, ২০১৮
এসএ/এএ