তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যু শুধু বাংলাদেশ নয়, পার্শ্ববর্তী সব দেশের নিরাপত্তার জন্য খুবই গুরত্বপূর্ণ একটি বিষয়। বাংলাদেশ সরকার রোহিঙ্গাদের আশ্রয়, খাদ্য ও বাসস্থান দিয়ে খুবই মহৎ একটি কাজ করেছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় টাঙ্গাইলের মির্জাপুর ওয়েল ফেয়ার ট্রাস্ট পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
তিস্তা চুক্তির বিষয়ে হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এ ব্যাপারে আলোচনা করেছেন। আশা করা যায়, বাংলাদেশের এ সরকারের সময়েই তিস্তা চুক্তি সংক্রান্ত সমস্যা সমাধান হবে।
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে হত্যা বন্ধের ব্যাপারে তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বৃহৎ একটি সীমান্ত রয়েছে। নানা কারণে অনেক সময় তাতে প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। আমরা চলতি বছরে প্রাণহানির হার সিঙ্গেল ডিজিটে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি। শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) প্রধানদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে।
এ বিষয়ে উভয় দেশের সরকার আন্তরিক ভাবে কাজ করে যাচ্ছে বলেও জানান হর্ষ বর্ধন।
পরে ভারতেশ্বরী হোমস পরিদর্শন করে ছাত্রীদের মনোজ্ঞ ডিসপ্লে উপভোগ করেন তিনি। সেখানে মধ্যাহ্নভোজ শেষে তিনি সড়ক পথে ঢাকার উদ্দেশে মির্জাপুর ত্যাগ করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৫, ২০১৮
এসআই