তবে সব ধরণের কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে কিনা এ নিয়ে বিস্তর না জানায় অষ্টম শ্রেণি ও একাদশ শ্রেণি পর্যায়ের কোচিং সেন্টার গুলো চলমান রয়েছে।
সূত্র জানায়, বরিশালে দেড় শতাধিক কোচিং সেন্টারের মধ্যে এসএসসি পর্যায়ে ২৫টি কোচিং সেন্টার রয়েছে।
অভিভাবকদের দাবি, কেবল কোচিং সেন্টার বন্ধ রেখে প্রশ্নপত্র ফাঁসরোধ করা যাবে না। যেখান থেকে প্রশ্ন ছাপানো হয় সেখানে সরকারের নজরদারি বাড়িয়ে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করলেই সুফল পাওয়া যাবে।
পাশাপাশি আবাসিক এলাকায় যেসব শিক্ষক কোচিং করিয়ে থাকেন তাদের প্রতিও প্রশাসনের নজরদারি বাড়ানোর কথাও বলছেন অভিভাবকরা।
এদিকে, কোচিং সেন্টারের পরিচালকরা জানান, তারা এখন পর্যন্ত কোনো নোটিশ বা চিঠি পাননি কোন-কোন পর্যায়ের কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখতে হবে। এ জন্য তারা এসএসসি পর্যায়ের কোচিং বন্ধ রেখে অন্য গুলোর কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন।
এ ব্যাপারে অধ্যাপক নাজমুল হোসেন আকাশ নামে এক শিক্ষক বাংলানিউজকে বলেন, যারা শিক্ষার নামে ব্যবসা করছে তাদের মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। সভা সেমিনার করে কোচিং সেন্টার বন্ধ করা যাবে না। এক্ষেত্রে অভিভাবকদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে তাদের সন্তানদের আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়তে চান কিনা।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৭, ২০১৮
এমএস/আরআইএস/