বৃহস্পতিবার (২৪ জানুয়ারি) তাকে সমন্বিত চট্টগ্রাম জেলা দুদক কার্যালয় থেকে আটক করা হয়।
এর আগে আশিকুর ১৭নং বান্দরবান আনসার ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
জানা গেছে, অনুসন্ধান নিষ্পত্তির উদ্দেশে দুদক অফিসে গিয়ে কর্মকর্তাকে ঘুষ দেওয়ার প্রস্তাব দেন কমান্ডার আশিকুর। তখন অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-২ এর উপ সহকারী পরিচালক জাফর সাদেক শিবলী ঘটনাটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেন। এরপর চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দুদক কর্মকর্তাদের সহায়তায় ঘুষের এক লাখ টাকাসহ তাকে আটক করেন।
তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে ডবলমুরিং থানায় সোপর্দ করার প্রক্রিয়া চলছে।
দুদক এনফোর্সমেন্ট ইউনিটের প্রধান সমন্বয়ক মহা পরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত হলে কেউ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী থাকেন না। সরকারি কর্মকর্তার মর্যাদা রাখতে হলে অবশ্যই ঘুষ-দুর্নীতিমুক্ত থাকতে হবে।
দুদক ঘুষ দেওয়া ও নেওয়ার ঘটনাগুলো হাতেনাতে ধরার জন্য কঠোর গোয়েন্দা নজরদারি করছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৪, ২০১৯
আরএম/টিএ