শনিবার (০২ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর গুলশানে সিক্স সিজন হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
‘বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সম্পর্কের ভবিষ্যৎ’- শীর্ষক এক সংলাপের আয়োজন করে কসমস ফাউন্ডেশন।
ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত রেনেসা তিরিঙ্ক বলেন, অভিবাসী হওয়ার আগ্রহ নিয়ে বাংলাদেশ থেকে অনেকেই ইউরোপে পাড়ি জমিয়ে থাকেন। ইউরোপের যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও ইতালিতে যাওয়ার ঝোঁকই বেশি। অনেকেই অবৈধ চ্যানেল, চোরাকারবারী বা মাদক পাচারকারীদের সহায়তায়ও ইউরোপে প্রবেশ করে থাকেন। তবে শুধুমাত্র অভিবাসী শর্তপূরণ হলেই ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোতে থাকা সম্ভব। অন্য কোনোভাবে নয়। এছাড়া অবৈধ অভিবাসীদের ফিরিয়ে আনা একটি জটিল প্রক্রিয়া বলেও তিনি অভিমত প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন নিরাপদ অভিবাসন চায়। নিরাপদ অভিবাসনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন কাজ করছে।
অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্র সচিব এম শহীদুল হক অভিবাসনের বিষয়ে বলেন, বাংলাদেশেও অনেক অবৈধ অভিবাসী বসবাস করছেন। এছাড়া বাংলাদেশ প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে। তবে আমরা চাই না বিশ্বের কোনো দেশে বাংলাদেশি নাগরিকরা অবৈধভাবে অবস্থান করুক। আমরা অবৈধ অভিবাসনকে নিরুৎসাহিত করে আসছি।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০২, ২০১৯
টিআর/জেডএস