রোববার (১০ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কুমিল্লা প্রেসক্লাবের সামনে হাউজিং এস্টেট কল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে এসব কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
নিহত এজাজ আহমেদ জেলার হাউজিং এস্টেটের ৩ নং সেকশনের মৃত সেকান্দর আলীর ছেলে ও এজাজ গাড়ির ওয়ার্কশপের মালিক।
এর আগে সোমবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় কুমিল্লা হাউজিং এস্টেটের ৩ নং সেকশন এলাকার বাসিন্দা দুলাল মিয়ার সঙ্গে পারিবারিক বিষয় নিয়ে তার স্ত্রী মুন্নির ঝগড়া হয়। ঝগড়ার পর মুন্নি (একই এলাকায়) তার বাড়িতে চলে যায়। পরে দুলাল তার লোকজন নিয়ে মুন্নির বাড়িতে আসেন তাকে জোর করে নিয়ে যাওয়ার জন্য। এ সময় মুন্নির চিৎকারে পাশের বাড়ির এজাজসহ অন্যরা স্বামীর বাড়ির লোকজনদের কাছ থেকে মুন্নিকে ছাড়িয়ে নিলে সন্ত্রাসীদের চাপাতির কোপে এজাজ গুরুতর আহত হয়। পরে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
নিহতের মা রানু বেগম বাংলানিউজকে জানান, মুন্নিকে জোর করে তুলে নিতে চাইলে আমার ছেলেসহ এলাকার লোকজন তাতে বাধা দেয়। তখন জেলার ১৮ নং ওয়ার্ডের ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক পলাশ ও ছাত্রলীগ নেতা আকাশ চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে আমার ছেলেকে হত্যা করে। তিনি তার সন্তানের হত্যাকারীদের বিচার চান।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৬ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১০, ২০১৯
এএটি