সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত গৃহবধূ সম্পর্কে শফিকুলের ভাবি।
পড়ুন>> দেবরের ছুরিকাঘাতে ভাবির মৃত্যু
দক্ষিণখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তপন চন্দ্র সাহা জানান, নিহত শারমিন আক্তারের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
তবে ঘটনার পর থেকেই ঘাতক শফিকুল পলাতক জানিয়ে তিনি বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
এদিকে হাসপাতালে আহত নারীর পাশে থাকা দক্ষিণখান থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. হাসান আলী বাংলানিউজকে জানান, ছেলের ছুরিকাঘাতে আহত মা হামিদা বেগমকে প্রথমে টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢামেক হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়।
এ বিষয়ে ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, হামিদার পেটের বাম পাশে আঘাত রয়েছে। তার অবস্থা সম্পর্কে এখনও কিছুই বলা যাচ্ছে না। তবে তার চিকিৎসা চলছে।
হামিদার পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, আহত নারী হামিদার স্বামীর নাম মৃত নূরুল ইসলাম। তিনি তিন ছেলে ও দুই মেয়ের জননী। মেঝ মেয়ে নাহার আক্তার বাংলানিউজকে বলেন, ‘সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় শফিকুল মাকে ছুরিকাঘাত করে। এক পর্যায়ে ভাবি শারমিনকেও ছুরিকাঘাত করে; পরে হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। ’
বাংলাদেশ সময়: ২১৫০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১১, ২০১৯
এজেডএস/এমএ