মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
পেকুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুল আজম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে জানান, ভোরে গুদিকাটা এলাকায় একদল ডাকাত ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিল।
ওসির ধারণা, ডাকাতদলের দুইপক্ষের বিরোধের জের ধরে এ গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
এ ঘটনায় সহকারী পুলিশ সুপার (চকরিয়া সার্কেল) কাজী মতিউর ইসলাম, পেকুয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান, সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মেজবাহ উদ্দিন ও এক কনস্টেবল আহত হয়েছেন। আলম উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়নের বদিউদ্দিন পাড়ার আবুল হোসেনের ছেলে।
কামরুল আজম জানান, আলম এলাকার একজন চিহ্নিত ডাকাত। তার বিরুদ্ধে ডাকাতি, চাঁদাবাজিসহ থানায় অন্তত সাতটি মামলা রয়েছে।
তিনি আরও জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় পৃথক তিনটি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২১ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৯, ২০১৯
এসবি/আরবি/