মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর আদালত ৮ ডিসেম্বর শুনানির জন্য নিয়মিত বেঞ্চে পাঠিয়েছেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এএফ হাসান আরিফ।
গত ২০ নভেম্বর হাইকোর্ট বেঞ্চ মামলার ওপর রুলসহ স্থগিতাদেশ দেন।
রুলে ওই মামলা কেন বাতিল করা হবে না তা চার সপ্তাহের মধ্যে রাষ্ট্রপক্ষের কাছে জানতে চেয়েছেন।
নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে ২০১৮ সালের ৪ আগস্ট ফেসবুক লাইভে গুজব সৃষ্টির অভিযোগে উত্তরা থেকে নওশাবা আহমেদকে আটক করে র্যাব। এর পরদিন ৫ আগস্ট র্যাব-১ এর কর্মকর্তা আমিরুল ইসলাম বাদী হয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় নওশাবার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। তারপর তথ্যপ্রযুক্তি মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
একই বছরের ৫ আগস্ট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাজহারুল হক তাকে চারদিনের রিমান্ডের আদেশ দেন। প্রথম দফায় রিমান্ড শেষে ১০ আগস্ট আবারও নওশাবাকে দু’দিনের পুলিশ রিমান্ডের আদেশ দেন একই অদালত।
এরপর ২০১৮ সালের ২১ আগস্ট পাঁচ হাজার টাকা মুচলেকায় নওশাবা সিএমএম আদালতের দেওয়া জামিনে মুক্তি পান।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৮ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৩, ২০১৯
ইএস/এএ