দিবসটি উপলক্ষে শনিবার (৭ ডিসেম্বর) সকালে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) কার্যালয় চত্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছার ম্যুরালে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেছে জেলা প্রশাসন ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড। এসময় শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে এক মিনিট দাঁড়িয়ে নিরবতা পালন করা হয়।
এরপর সেখান থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। র্যালিটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদিক্ষণ করে একই স্থানে এসে শেষ হয়।
চুয়াডাঙ্গার ডিসি নজরুল ইসলাম সরকারের সভাপতিত্বে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. কামরুজ্জামান, জেলা সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) আবু রাসেল, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নুরুল ইসলাম ও আবু হোসেন বক্তব্য রাখেন।
ডিসি নজরুল ইসলাম সরকার বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে চুয়াডাঙ্গার ভূমিকা অন্যতম। সীমান্ত ঘেষা জেলা হওয়ার সুবাদে এখান থেকেই যুদ্ধ পরিচলানাসহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। জেলার এসব স্মৃতি রক্ষার্থে নানা ধরনের স্থাপনা গড়ে তোলা হয়েছে। তবে এখনো মুক্তিযোদ্ধাদের কিছু প্রত্যাশিত দাবি রয়েছে, সেসব দাবি পূরণে কাজ করছে জেলা প্রশাসন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৭, ২০১৯
কেএআর/এসআরএস