ঢাকা, রবিবার, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

মুক্তমত

অভিন্ন-মানসম্মত হোক বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির প্রশ্নপত্র

সাহিদ সুমন | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯৩০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৯, ২০১৩
অভিন্ন-মানসম্মত হোক বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির প্রশ্নপত্র

দেশে প্রতি বছর বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন। এসব শিক্ষার্থীর অধিকাংশই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আগ্রহী থাকেন।

কিন্তু শিক্ষার্থী তুলনায় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আসন সংখ্যা খুব সামান্য। ফলে আগ্রহী প্রত্যেককেই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ করে দেওয়া অসম্ভব। তাছাড়া দেশের সকল কর্মক্ষেত্রে লোকের যোগান দেওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশ্যও নয়।

ফলে যেসব ক্ষেত্রের জন্যে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গবেষক বা শিক্ষিত-প্রশিক্ষিত লোক তৈরি করবে, সে ক্ষেত্রগুলোতে অধ্যায়নে আগ্রহী ও অধিকতর যোগ্য শিক্ষার্থীদের সারা দেশ থেকে বেছে বের করে পড়াশুনার সুযোগ করে দেওয়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কাজ। সে কারণেই ভর্তি পরীক্ষা কীভাবে হবে সেটা ঠিকমতো নির্ধারণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার পদ্ধতি পাবলিকের অসুবিধা করছে কিনা তা অবশ্যই বিবেচনা করতে হবে। কারণ, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় জনগণের ট্যাক্সের পয়সায় চলে। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করতে অসংখ্য পরিবার প্রতিবছর অর্থ ব্যয় করছেন, শিকার হচ্ছেন নানা ভোগান্তির।

ক্ষতি যে শুধু অভিভাবকদেরই হচ্ছে তা নয়। বিশ্ববিদ্যালয়ও ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও অনেক মেধাবীরা যোগ্য জায়গায় যেতে পারছেন না। হয়তো চট্টগ্রামের একজন তুখোড় মেধাবী ফোকলোরে বিশেষ আগ্রহী, কিন্তু দূরত্ব, অর্থসঙ্কট ইত্যাদি কারণে অভিভাবকদের নিরুৎসাহে সে রাজশাহীতে (যেখানে সমৃদ্ধ ফোকলোর বিভাগ আছে) পরীক্ষা দিতে যেতে পারছে না। অথবা ঢাবিতে অল্পের জন্যে মনোবিজ্ঞান পায়নি এমন শিক্ষার্থী হয়তো চট্টগ্রামে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেলে সেখানে মনোবিজ্ঞানে অন্যদের চেয়ে এগিয়ে যেতো।

ঢাকা, জাহাঙ্গীরনগর, জগন্নাথ, রাজশাহী, কুমিল্লা ও চট্টগ্রামের জন্যে যদি অভিন্ন ভর্তি পরীক্ষা হয় তাহলে প্রত্যেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেক বিভাগই আগের তুলনায় অধিকতর মেধাবীদের পাবে। কারণ, সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্যে সহজে পরীক্ষা দিতে পারার কারণে একই আসনের জন্যে আগের তুলনায় বেশি শিক্ষার্থী চেষ্টা করবে। ঢাকার বাসিন্দা সুযোগ পাবে, অথচ যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও পঞ্চগড়ের বাসিন্দা পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পাবে না এমনটি কম ঘটবে।

বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একত্রে ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করবে এবিষয়ে যদি ঐক্যমতে পৌঁছা যায় তাহলে তার পরের সমস্যাটি দাঁড়ায় পরীক্ষা অনুষদভিত্তিক, গুচ্ছভিত্তিক নাকি বিষয়ভিত্তিক হবে।

ঢাকা ও জগন্নাথে অনুষদভিত্তিক পরীক্ষা হয়। চট্টগ্রাম ও রাজশাহীতে হয় গুচ্ছভিত্তিক। অর্থাৎ কয়েকটি কাছাকাছি ধরনের বিষয় নিয়ে একটি গুচ্ছ (cluster) বানিয়ে সে-গুচ্ছের জন্যে একটি পরীক্ষা হয়। জাহাঙ্গীরনগরে গত বছর একটি অনুষদে (কলা ও মানবিকী) বিষয়ভিত্তিক অর্থাৎ প্রতিটি বিষয়ের আলাদা ভর্তি পরীক্ষা হয়েছে।

এর কারণ বিষয়ভিত্তিক পরীক্ষার জন্যে এই অনুষদের বিভাগগুলো থেকে শিক্ষকরা জোর দাবি তুলেছেন। এমনিতে লিখিত পরীক্ষা বাতিল করে এমসিকিউ করার কারণে জাহাঙ্গীরনগরে শিক্ষার্থীদের গড় মানের ভয়াবহ অবনতি ঘটেছে।

অনুষদভিত্তিক এমসিকিউ পরীক্ষা হলে বিভাগগুলোতে আগ্রহী ও যোগ্য শিক্ষার্থী আরো অপ্রতুল হয়ে উঠবে। সবচেয়ে ভালো হয়, প্রতিটি বিভাগের জন্যে আলাদা পরীক্ষা নেওয়া গেলে। এর আয়োজনে ঝঞ্ঝাট যদি বেশি হয় তাহলে কিছু কিছু বিষয়কে একত্র করে গুচ্ছ বানানো যেতে পারে। তবে এক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন জরুরি।

কারণ, এমন কিছু বিষয় আছে যেগুলোকে কোনো গুচ্ছে ফেলা মুশকিল (যেমন, চারুকলা, দর্শন)। এ ধরনের বিষয়ের আলাদা ভর্তি পরীক্ষার আয়োজনের ব্যবস্থা করা গেলে ভালো হবে।

তবে ভর্তি পরীক্ষা সংস্কারের সব উদ্যোগই বৃথা যাবে যদি প্রশ্নপত্রে বড় ধরনের পরিবর্তন আনা না হয়। প্রায় সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন যে ভর্তি পরীক্ষা হয় তা আসলে শিক্ষার্থীদের গাইড মুখস্থ করার দক্ষতার পরীক্ষা। ভর্তি পরীক্ষা এলেই শিক্ষার্থীরা গাইড কেনা, কোচিং সেন্টারে যাওয়া এসব কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। সবচেয়ে দুঃখজনক ব্যাপার হলো ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র খুঁটিয়ে পড়লে বোঝা যায়, অনেক ক্ষেত্রেই এগুলো তৈরি হয় নিতান্ত দায়সারাভাবে। কোনো কোনো প্রশ্ন  শুধু বাজারের গাইডবই থেকে হুবহু তুলে দেওয়া হয়েছে বলে মনে হয়। অথচ এই প্রশ্নপত্রই হচ্ছে সেই ছাঁকনি যা দিয়ে লাখ লাখ ছেলেমেয়েদের মধ্য থেকে উচ্চশিক্ষার জন্যে সবচেয়ে উপযুক্তদের তুলে আনা সম্ভব।

আমেরিকার প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের আন্ডারগ্রেডে ভর্তির জন্যে আলাদা ভর্তি পরীক্ষা নেয় না। আমেরিকান বা অ-আমেরিকান যে কোনো শিক্ষার্থী আমেরিকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চাইলে তাকে স্যাট (SAT) পরীক্ষা দিতে হবে। তার মানে, এদেশে আমরা প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ের আলাদা ভর্তি পরীক্ষা বাদ দিয়ে সাধারণ যে পরীক্ষার কথা চিন্তা করছি তা নতুন কিছু নয়।

ইউরোপের অনেক দেশে অবশ্য মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফলের ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করা হয়।

সেখানে এটা সম্ভব তার কারণ, আমাদের মতো মাদ্রাসা-ইংরেজি মাধ্যক-সাধারণ নিয়ে ত্রিমুখী শিক্ষা ব্যবস্থা তাদের নেই এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের শিক্ষার গুণগত মান তারা নিশ্চিত করতে পেরেছেন (সৃজনশীল পরীক্ষা পদ্ধতির কারণে কিছুটা উন্নতির সম্ভাবনা তৈরি হলেও কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে যেতে আমাদের আরো সময় লাগবে)।

তাছাড়া ওসব দেশে উচ্চ শিক্ষায় আগ্রহীদের জন্যে পর্যাপ্ত সংখ্যক আসন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আছে। স্যাট, টোফেল, আইইএলটিএস, জিআরই ইত্যাদি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ঘাঁটলে বোঝা যায়, বহু লোকের বহু বছরের গবেষণা ও চিন্তাভাবনা রয়েছে এগুলোর পেছনে। অথচ আমাদের দেশে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র তৈরি করা হয় পরীক্ষার অল্প ক’দিন আগে, খুব তড়িঘড়ি করে এবং যথোপযুক্ত মনোযোগ ও চিন্তাভাবনা ছাড়াই।

ভর্তি পরীক্ষার ধরন নিয়ে পরিকল্পনা ও গবেষণা শুধু পরীক্ষার আগের সময়টাতে নয়, সারা বছর ধরেই চলতে হবে। প্রশ্নপত্রের প্রত্যেকটি প্রশ্ন এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন শিক্ষার্থীর বিশেষ কয়েকটি যোগ্যতা যাচাই হয়। এগুলো হচ্ছে বাঙলা ও ইংরেজি ভাষায় দখল, যৌক্তিক ও বিমূর্ত চিন্তার ক্ষমতা এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতা। ভর্তি পরীক্ষার অধিকাংশ প্রশ্নপত্রেই বাংলা-ইংরেজি অংশ থাকে।

বাংলা অংশে সাধারণত ‘কোনটি সংস্কৃত উপসর্গ?’ বা ‘কবি সুধীন্দ্রনাথের জন্মস্থান কোনটি?’ এ জাতীয় প্রশ্ন থাকে। কিন্তু এসব মুখস্থনির্ভর, গাইডমুখী প্রশ্নের সাহায্যে বাংলা ভাষায় শিক্ষার্থীর দক্ষতা যাচাই হয় না। তাই ভালো বাংলা বই থেকে অনুচ্ছেদ উদ্ধৃত করে কিংবা নতুন অনুচ্ছেদ রচনা করে তার উপর প্রশ্ন তৈরি করতে হবে।

ইংরেজি অংশেরও অনেকটা জুড়ে থাকা উচিত এক বা একাধিক অনুচ্ছেদ (passage) ও সেগুলোর উপর প্রশ্ন।

এতে শিক্ষার্থীর পঠন দক্ষতা (reading skill) যাচাই হবে চমৎকারভাবে। একজন শিক্ষার্থী গাইড নাকি ভালো বই পড়ে অভ্যস্ত তাও ধরা পড়বে অনুচ্ছেদভিত্তিক প্রশ্নের মাধ্যমে। এছাড়া বাঙলা ও ইংরেজি অংশে অসম্পূর্ণ বাক্য সম্পূর্ণকরণ (sentence completion), শুদ্ধ বা অশুদ্ধ বাক্য চিহ্নিতকরণ ইত্যাদি ধরনের প্রশ্ন রাখতে হবে।

যৌক্তিক ও বিমূর্ত চিন্তার ক্ষমতা যাচাই করতে হলে প্রাথমিক গণিতের কিছু প্রশ্ন রাখতে হবে। এটা করতে হবে এমনকি কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের পরীক্ষার জন্যেও। .

এছাড়া লজিকের নানা সমস্যা, একাধিক বাক্যের মধ্যকার সঙ্গতি-অসঙ্গতি নির্ণয়মূলক, এবং সবল ও দুর্বল যুক্তির পার্থক্য নির্ধারণের প্রশ্ন রাখতে হবে। বিভিন্ন আইকিউ টেস্টের প্রশ্নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর সমস্যা সমাধানের দক্ষতা যাচাই করা যাবে।

শিক্ষার্থী যে বিভাগেই ভর্তির সুযোগ পাক না কেন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে তাকে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় লিখিত নানা গ্রন্থ ও প্রবন্ধাদি পড়তে হবে, চিন্তা করে বুঝতে হবে, প্রশ্নোত্তর, অভিসন্দর্ভ ইত্যাদি লিখতে হবে। সেজন্যেই ভাষায় দখল এবং যৌক্তিক ও বিমূর্ত চিন্তার ক্ষমতা যাচাই (অর্থাৎ বুদ্ধি যাচাই) ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত।

ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে প্রায়ই একটি সাধারণ জ্ঞান অংশ থাকে। কিন্তু এ অংশটি শিক্ষার্থীর ঠিক কোন যোগ্যতা যাচাই করে তা স্পষ্ট নয়। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১০-২০১১ সালের কলা অনুষদের প্রশ্নপত্রের সাধারণ জ্ঞান  অংশে প্রশ্ন ছিল - বাংলাদেশ কোন সালে খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (FAO) সদস্য পদ লাভ করে? একই বছর আরেকটি প্রশ্ন ছিল - কোন পাখি পাথর ও লোহার টুকরা খায়? এ জাতীয় প্রশ্নগুলোকে কেন “সাধারণ” জ্ঞান এর প্রশ্ন বলা হয় তা এক রহস্য। কেননা কোনো সাধারণ উপায়ে, যেমন পত্রপত্রিকা পড়ে, টিভির খবর দেখে, বই পড়ে, অভিজ্ঞ লোকজনের সঙ্গে আলাপ করে যে-জ্ঞান হয় তা এরকম তথ্যমূলক জ্ঞান নয়।

এরকম জ্ঞান কেবল “অসাধারণ” উপায়েই, অর্থাৎ গাইড মুখস্থ করে অর্জন করা সম্ভব। মোদ্দাকথা, যাদের সত্যিকার অর্থে সাধারণ জ্ঞান আছে ভর্তি পরীক্ষার সাধারণ জ্ঞান অংশ তাদের যোগ্যতা প্রমাণের সুযোগ করে দেয় না। বরং যারা না-বুঝে মুখস্থ করে তাদেরকেই সুযোগ করে দেয়।

অন্যান্য প্রশ্নের বেলাতেও একই ঘটনা ঘটাতে যে শিক্ষার্থী অনুসন্ধিৎসু এবং নিজের কৌত‍ূহলেই দেশ-বিদেশের খোঁজখবর রাখে অথচ না বুঝে কোনোকিছু মুখস্থ করতে অনাগ্রহী সে পিছিয়ে পড়বে। আর এগিয়ে যাবে চিন্তাবিমুখ, মুখস্থবিদ শিক্ষার্থীরা।

তাই সাধারণ জ্ঞান অংশটি প্রশ্নপত্রে যদি রাখতেই হয় তাহলে এর পরিমাণ শতকরা দশ ভাগের বেশি হওয়া ঠিক হবে না। আর ওই দশ ভাগ প্রশ্নও শিক্ষার্থীর স্মরণশক্তি নয়, সত্যিকার সাধারণ জ্ঞান যাচাইয়ের উপযোগী হতে হবে। অর্থাৎ এতে তথ্যমূলক প্রশ্ন খুব কম থাকবে। বেশি থাকবে ধারণামূলক (conceptual) প্রশ্ন, যেমন জাতীয় বা আন্তর্জাতিক ঘটনাবলী, এসবের কার্য (effect) বা কারণ (cause), কোনো গুরুত্বপূর্ণ ধারণার (concept) ব্যাখ্যা ইত্যাদি।

শিক্ষার্থীদের একসঙ্গে অনেকগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ তৈরি করা, প্রয়োজন মতো গুচ্ছভিত্তিক, বিভাগভিত্তিক পরীক্ষা নেওয়া এবং প্রশ্নপত্রের উচ্চমান নিশ্চিত করা গেলে আশা করা যায় বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সবচেয়ে সম্ভাবনাময় শিক্ষার্থীদের পাবে।

আর এ শিক্ষার্থীরাই বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্ত সুযোগ-সুবিধা কাজে লাগিয়ে বিকাশ ঘটাবে নিজেদের সম্ভাবনার।

সাহিদ সুমন: শিক্ষক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
shahidsumon@yahoo.com

বাংলাদেশ সময়: ১৯১৭ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৯, ২০১৩
এএ/জিসিপি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।