খুলনা: জামায়াতের ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতালে খুলনায় সতর্ক অবস্থানে রয়েছে পুলিশ। মাঠে দেখা যায়নি কোনো জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীকে।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। হরতালের বিপক্ষেও নগরীতে কোনো মিছিল-সমাবেশ হয়নি।
দেশের সর্বোচ্চ আদালত যুদ্ধাপরাধী মীর কাসেম আলীর ফাঁসির রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন খারিজ করে মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখায় মঙ্গলবার হরতালের ডাক দেয় জামায়াত।
বুধবার (৩১ আগস্ট) হরতালে খুলনায় ভারী যান চলাচল না করলেও রিকশা, ইজিবাইকসহ অন্য যানবাহন চলাচল করছে। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নগরীতে প্রাইভেটকার চলাচল করতে দেখা যাচ্ছে। খুলতে শুরু করেছে দোকানপাট।
সরেজমিনে দেখা যায়, হরতালে নগরীজুড়ে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ভোর থেকে রাস্তায় পুলিশ ও র্যাবের টহল চলছে। হরতালের সম্ভাব্য সহিংসতা এড়াতে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে সতর্কাবস্থায় রয়েছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি) মুখপাত্র মনিরুজ্জামান মিঠু বাংলানিউজকে বলেন, হরতালে নাশকতা ঠেকাতে প্রধান প্রধান সড়কসহ অলিগলিতেও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কঠোর অবস্থানে রয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১০৪৫ ঘণ্টা, আগস্ট ৩১, ২০১৬
এমআরএম/এএটি/এএ