এর আগে আলোচিত এ হত্যা মামালায় ছাত্রলীগ কর্মী শাওন, সজিব, মোহাম্মদ আলি ও সারাফাত চুয়াডাঙ্গার আমলী আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন প্রার্থনা করেন। আদালতের বিজ্ঞ বিচারক আব্দুল হালিম তাদের জামিন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ১২ মার্চ শহরের ফেরিঘাট রোড এলাকায় ছাত্রলীগ কর্মী ভুলুসহ দুইজনকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে দুর্বৃত্তরা। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে এদের মধ্যে হানিফুর রহমান ভুলুর মৃত্যু হয়।
স্থানীয় ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জের ধরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে বলে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে।
ঘটনার পরদিন ১৩ মার্চ নিহতের মা সাফিয়া খাতুন ছাত্রলীগের ১০ কর্মীকে আসামি করে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৫, ২০১৭
আরএ