মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) কমিশনের নির্ধারিত বৈঠকে তদন্ত কর্মকর্তা সুমিত্রা সেনের আবেদনের ভিত্তিতে কমিশন চার্জশিটের অনুমোদন দেয় বলে জানিয়েছেন দুদকের উপ-পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য।
তিনি বাংলানিউজকে জানান, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও তৎকালীন স্বাস্থ্য অধিদফতরের লাইন ডিরেক্টর ড. মো. মাহবুবুর রহমান ও মন্ত্রীর ছেলে সজল ট্রাভেলস ইন্টারন্যাশনালের মালিক খন্দকার মাহবুব হোসেন মিলে সরকারের অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
দুদক সূত্রে জানা যায়, ২০০৩ সালে বিশ্ব ব্যাংকের স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও জনসংখ্যা বিষয়ক অনুমোদিত অপারেশনাল প্ল্যান ২০০৫-০৬ অর্থ বছরের অধীন বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বৈদেশিক প্রশিক্ষণের কথা ছিলো। ফলে যারা বিদেশ গমন করবেন তাদের টিকিট সরবরাহের জন্য স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তা ড. মাহবুবুর রহমানকে দিয়ে সরকারের ৪৯ লাখ সাত হাজার ৮শ’ ৮ টাকা আত্মসাত করেছেন আসামি।
২০০৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর রাজধানীর গুলশান থানায় মামলাটি দায়ের করে তৎকালীন দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক (বর্তমান উপ-পরিচালক) মো. লুৎফর রহমান। মামলা নাম্বার ৫। আর আদালতে চুড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করবেন দুদক কর্মকর্তা মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৪ ঘণ্টা, ১১ এপ্রিল ২০১৭ (আপডেট সময়: ১৭১০)
এসজে/ওএইচ/এএসআর/জিপি/আরআই