শনিবার (৯ জুন) কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী উপজেলায় সোনাহাট স্থলবন্দর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে নৌপরিবহন মন্ত্রী শজাহান খান একথা বলেন।
নৌমন্ত্রী সোনাহাট স্থলবন্দর দিয়ে ইমিগ্রেশন চালুর ব্যাপারে বলেন, ভারত সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে আমরা ইমিগ্রেশন চালু করবো।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মোছা. সুলতানা পারভীন।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান তপন কুমার চক্রবর্তী, পুলিশ সুপার মো. মেহেদুল করিম, কুড়িগ্রাম জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জাফর আলী প্রমুখ।
উল্লেখ্য, নৌ-পরিবহন মন্ত্রী ২০১২ সালের ১৭ নভেম্বর বন্দরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ২০১৪ সালের ২৮ এপ্রিল ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে সোনাহাট স্থলবন্দরের যাত্রা শুরু হয়।
২০১৬ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর বন্দরের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ৬শ’ মেট্রিক টন ধারণক্ষমতা সম্পন্ন একটি ওয়্যারহাউজ, ৯৬ হাজার বর্গফুট আয়তনের পার্কিং ইয়ার্ড, ৮৫ হাজার বর্গফুট আয়তনের ওপেন স্ট্যাক ইয়ার্ড, শ্রমিকদের জন্য দু’টি বিশ্রামাগার, একটি প্রশাসন ভবন, দ্বিতল বিশিষ্ট সিকিউরিটি ব্যারাক, একটি দ্বিতল ডরমেটরি ভবনসহ অন্য অবকাঠামো নির্মাণে ৩৯ কোটি ৪৩ লাখ ২৬ হাজার টাকা ব্যয় হয়।
সোনাহাট স্থলবন্দরের সঙ্গে ভারতের এলসি স্টেশন গোলকগঞ্জ, ধুবরী, আসাম থেকে ১০টি পণ্য আমদানি ও রফতানি করার চুক্তি হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১১৪৪ ঘণ্টা, জুন ০৯, ২০১৮/আপডেট: ১৪৩১ ঘণ্টা
আরআর