বৃহস্পতিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বারদী ক্যাম্পের উপ পরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি করেন। এ মামলায় আরো ৩০-৪০জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।
সোনারগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোরশেদ আলম বাংলানিউজকে জানান, বারদী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আলী আজগর প্রায় শতাধিক বিএনপির নেতা-কর্মীদের নিয়ে গত বুধবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে স্থানীয় বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র ও বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে বিস্ফোরক দ্রব্য দিয়ে হামলার ষড়যন্ত্র করছিলেন-এমন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ ওই এলাকায় অভিযান চালায়। এসময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে বিএনপি জামায়াতের নেতা-কর্মীরা পালিয়ে যায়; তবে সেখান থেকে গ্রেফতার করা হয় আলী আজগরকে।
সোনারগাঁও থানা বিএনপি সভাপতি খন্দকার আবু জাফর জানান, কোনো ঘটনা ঘটা বা অপরাধ ছাড়াই বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ভূতরে মামলা করছে পুলিশ। সম্প্রতি যে তিনটি মামলায় ঘটনা উল্লেখ করেছেন ওই এলাকায় কোনো মিটিং মিছিলের ঘটনা ঘটেনি। এলাকা টার্গেট করে পুলিশ একের পর এক বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে।
এর আগে ৯ সেপ্টেম্বর রাতে সাদিপুর ইউনিয়ন বিএনপির ৪৪ নেতাকর্মী ও অজ্ঞাত ৩০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা করেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৩, ২০১৮
এমএ/