৩০ ডিসেম্বর 'ভোট ডাকাতির' নির্বাচনের প্রতিবাদে ৬ ফেব্রুয়ারি বিকেল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের উদ্যোগে প্রেসক্লাবের সামনে কালো ব্যাজ ধারণ। ২৪ ফেব্রুয়ারি ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী ও ভুক্তভোগীদের গণশুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও জোটের সার্বিক অবস্থা নিয়ে কথা বলতে জরুরি বৈঠকে বসেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের স্টিয়ারিং কমিটির নেতারা। বিকেল সোয়া চারটার দিকে মতিঝিলে ড. কামাল হোসেনের চেম্বারে এ বৈঠক শুরু হয়। চলে ৫টা পর্যন্ত।
এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ৩০ ডিসেম্বর প্রহসনের নির্বাচনের পর এ চা চক্রের আয়োজন, সেখানে আমরা যাব না।
গণফোরামের দুই নেতার শপথ নেওয়া প্রসঙ্গে ড. কামাল হোসেন বলেন, আমরা আমাদের দলীয় সিদ্ধান্ত আগেই জানিয়ে দিয়েছি। আমাদের কেউ শপথ নেবে না।
জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আহ্বায়ক ড. কামাল হোসনের সভাপতিত্বে বৈঠকে অংশ নেন, ঐক্যফ্রন্টের মুখপাত্র ও বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জেএসডির সভাপতি আসম আবদুর রব, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠিতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের যুগ্ম-মহাসচিব ইকবাল সিদ্দিকী, গণফোরামের সুব্রত চৌধুরী, জগলুল হায়দার আফ্রিক, রেজা কিবরিয়া প্রমুখ। এছাড়া বিকল্প ধারা একাংশের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নুরুল আমিন ব্যাপারি উপস্থিত ছিলেন। ড. কামাল হোসেন সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসা শেষে দেশে ফেরার পর এটাই ঐক্যফ্রন্টের প্রথম আনুষ্ঠানিক বৈঠক।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩১, ২০১৯
এমএইচ/এসএইচ