ঢাকা, শনিবার, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২, ১৭ মে ২০২৫, ১৯ জিলকদ ১৪৪৬

রাজনীতি

ডা. মিলনের আত্মত্যাগে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধাদের পথ সুগম হয়

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট  | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৪:৩৫, নভেম্বর ২৬, ২০২০
ডা. মিলনের আত্মত্যাগে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধাদের পথ সুগম হয়

ঢাকা: গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে শহীদ ডা. মিলন পালন করেছিলেন অকুতোভয় সৈনিকের ভূমিকা। তার আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে নয় বছরের স্বৈরাচারবিরোধী গণতান্ত্রিক সংগ্রাম চূড়ান্ত বিজয়ের দিকে ধাবিত হয়।

বৃহস্পতিবার (২৬ নভেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বাণীতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর একথা বলেন। প্রতিবছর ২৭ নভেম্বর এরশাদবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ডা. মিলন দিবস পালন করা হয়।

মির্জা ফখরুল বলেন, স্বৈরাচার হটিয়ে জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠায় ডা. মিলন ছিলেন দৃঢ়প্রতিজ্ঞা। বুকের রক্ত ঢেলে তিনি এদেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের পথ প্রশস্ত করে গেছেন। যে পথ ধরে দেশে স্বৈরাচারের পতন ঘটে এবং গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দেশে গণতন্ত্রের নবযাত্রা শুরু হয়।

তিনি বলেন, বর্তমান সরকার বিগত ১১ বছর ধরে আবারও মানুষের সব অধিকার কেড়ে নিয়ে গণতন্ত্রকে সমাধিস্থ করেছে। দেশের মানুষ তাদের অধিকার হারিয়ে ফেলেছে। জনগণের কাছ থেকে দেশের মালিকানা কেড়ে নেওয়া হয়েছে। এখন গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার ও প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার মাধ্যমেই আমরা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারি। সেজন্যই প্রথমে আমাদের গণতন্ত্রের আপসহীন নেত্রী খালেদা জিয়াকে স্বৈরাচারের শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করতে হবে। সে লক্ষ্য অর্জনে শহীদ ডা. মিলনের আত্মত্যাগ আমাদেরকে প্রেরণা জোগাবে।

বাংলাদেশ সময়: ১৪৩১ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৬, ২০২০
এমএইচ/এএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।