এ সময় তারা গরু বা ছোট শিশুদের গরুর বেশভূষায় সজ্জিত হয়ে মৃতদের স্মরণে অদ্ভূত এক শোভাযাত্রায় অংশ নেয়। এ সময় ফল, দই, রুটি, চাল, টাকা ইত্যাদি বিতরণ করে তারা।
এ উৎসবে অংশগ্রহণকারীদের বিশ্বাস, তাদের মৃত আত্মীয় স্বর্গ যাত্রাকালে গরুর লেজ ধরেই কিংবদন্তির এক নদী পার হয়। এই উৎসব তাই মৃতের স্বর্গযাত্রায় সহায়ক।
প্রায় ৬শ’ বছর আগে রাজা প্রতাপ মল্ল তার সন্তানের পরলোকগমনের পর মৃত্যুর ব্যথা ভাগাভাগি করতে এ উৎসব আয়োজন শুরু করেন।
বর্তমানে এ উৎসব ঘিরে কাঠমান্ডু উপত্যকার তিন জেলা কাঠমান্ডু, ভক্তপুর ও ললিতপুরে শোভাযাত্রা ছাড়াও নৃত্য ও নাট্যসহ বিদ্রুপাত্মক নানা প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়ে থাকে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩০ ঘণ্টা, আগস্ট ৯, ২০১৭
জেডএম/