এই মুদ্রানীতি পুঁজিবাজারে করপোরেট গ্রাহক ও প্রবাসী বিনিয়োগকারী বিনিয়োগে আকৃষ্ট করবে বলে মনে করে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
এ বিষয়ে ডিএসই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কে এ এম মাজেদুর রহমান বলেন, মুদ্রানীতিতে বাংলাদেশ ব্যাংক পুঁজিবাজারের প্রতি যথেষ্ট নজর রেখেছেন।
এদিকে বিকেলে ডিএসই থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত অর্থবছরের শেষের দিকে ব্যাংকগুলোর বাধ্যবাধকতামূলক বিধিবদ্ধ জমার অনুপাত (সিআরআর) এবং বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে রোপা সুদ হার কমানো হয়েছে।
এছাড়াও সরকারি সংস্থার তহবিলে বেসরকারি ব্যাংকগুলো রক্ষণের সুযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর তারল্য প্রবাহে উন্নতি হয়। বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্যের ঘাটতি পরিমিত রাখার জন্য রফতানিও প্রবাসীদের ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স আন্তঃপ্রবাহ জোরদার করার পাশাপাশি সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ ও পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ আকর্ষণ জোরদার করার বিষয়ে গুরুত্বারোপকে ডিএসই অভিনন্দন জানাচ্ছে।
মুদ্রানীতিতে তারল্য প্রবাহ উন্নয়নের মাধ্যমে আর্থিক স্থিতাবস্তার সহায়তা করার প্রতি জোর দেওয়া হয়েছে, যা পুঁজিবাজারের উন্নযনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
এছাড়াও আর্থিক ব্যবস্থার প্রবৃদ্ধির ভারসাম্যের জন্য বন্ড মার্কেটকে আরো বৃহত্তর ভূমিকা রাখতে হবে। যা বাংলাদেশ বিনিয়োগ এবং প্রবৃদ্ধির গতিপথকে উন্নিত করবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২২০৩ ঘণ্টা, জুলাই ৩১, ২০১৮
এমএফআই/জেডএস