আম্পায়ারের সঙ্গে বিতণ্ডা এবং গণমাধ্যমে বিরূপ মন্তব্য করার কারণে দুই ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় পড়েছিলেন তাওহীদ হৃদয়। মোহামেডানের পক্ষ থেকে আপিল করলে তার শাস্তি কমিয়ে দেওয়া হয়।
এই নিষেধাজ্ঞা থাকা অবস্থায়ই হৃদয় মাঠে নামেন এবং অধিনায়কত্বও করেন। বিষয়টি ঘিরে বিতর্ক তৈরি হলে ক্রিকেটারদের পক্ষ থেকে অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়। এ নিয়ে জাতীয় দলের ক্রিকেটাররাও, যার মধ্যে তামিম ইকবালও ছিলেন, বিসিবি সভাপতির সঙ্গে আলোচনায় বসেন।
ক্রিকেটারদের চাপের মুখে বিসিবি সিদ্ধান্ত নেয়, হৃদয়ের নিষেধাজ্ঞা এক বছর পিছিয়ে দেওয়া হবে। অর্থাৎ এই শাস্তি এখনই কার্যকর হচ্ছে না, এটি কার্যকর হবে ১২ মাস পরে—পরবর্তী ডিপিএল আসরে।
বিসিবি এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, আগে যেই সিদ্ধান্তে হৃদয়ের শাস্তি বাতিল করা হয়েছিল, তা টেকনিক্যাল গাইডলাইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হওয়ায় তা অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে বিভ্রান্তি দূর করতে এবং পরিস্থিতি বিবেচনায় নিষেধাজ্ঞা স্থগিত রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৫, ২০২৫
এমএইচএম