ডলার
ঢাকা: চলতি জুলাই মাসের ২৬ দিনে প্রবাসী আয় এলো ১৯৩ কোটি ২৬ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ২৩ হাজার ৪৮১ কোটি
দেশের পুঁজিবাজারে এক ঐতিহাসিক মাইলফলক অর্জন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। বাংলাদেশের একমাত্র ব্যাংক হিসেবে এক বিলিয়ন মার্কিন ডলারের
বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণের দায় আবারও ১০৪ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে ঋণের পরিমাণ এই সীমা ছাড়িয়ে যায়। ডিসেম্বর
বাংলাদেশ ব্যাংক গত (২৩ জুলাই) বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে নিলামের মাধ্যমে আরও ১০ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। ডলারের বাজারকে ঊর্ধ্বমুখী
ব্যাংকে দাম কমলেও খোলা বাজারে উচ্চ দামে বিক্রি হচ্ছে মার্কিন ডলার। রাজধানীর খোলা বাজারে এখন প্রতি ডলার বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকা ২০
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও ৩০ বিলিয়ন ডলারের ঘরে ফিরেছে। বুধবার (১৬ জুলাই) বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়ায় তিন হাজার দুই
ব্যাংকগুলোর কাছে প্রয়োজনের অতিরিক্ত ডলার ডলার জমেছে। এ জন্য টাকার বিপরীতে ডলারের দাম নেমেছে ১২১ টাকা ৫০ পয়সায়। এই দাম এক মাস আগেও
চলতি জুলাই মাসের প্রথম ১২ দিনে প্রবাসী আয় (রেমিট্যান্স) এসেছে ১০৭ কোটি ১০ লাখ ডলার বা ১৩ হাজার ১৭৩ কোটি টাকা। যা গত বছরের জুলাইয়ের ১২
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) দুই বিলিয়ন ডলার বিল পরিশোধের পর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে দুই হাজার ৯৫২ কোটি ৯৩ লাখ ১০ হাজার বা
চলতি জুনের প্রথম ২৮ দিনে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় এসেছে ২৫৩ কোটি ৯৩ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৩১ হাজার ২৩৩ কোটি টাকা
ঢাকা: আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দুই কিস্তির ১৩০ কোটি মার্কিন ডলার একসঙ্গে পেল বাংলাদেশ। এর ফলে বাংলাদেশের মোট বৈদেশিক
চলতি জুন মাসের ১৮ দিনে প্রবাসী আয় এসেছে ১৮৬ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার বা ১.৮৬ বিলিন ডলার। বাংলাদশি মুদ্রায় যা ২২ হাজার ৯০২ কোটি টাকা
অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচি-ইউএনডিপির সহায়তায় ১৮ দশমিক ৫৩ মার্কিন ডলারের ব্যালট প্রকল্পে
চলতি জুন মাসের প্রথম ১৪ দিনে প্রবাসী আয় এসেছে ১১৪ কোটি ৯০ লাখ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ১৪ হাজার ১৩২ কোটি ৭০ লাখ টাকা (প্রতি
বাংলাদেশের সরকারি খাতের স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালনা পর্ষদ ২৫০ মিলিয়ন