বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ
টি-টোয়েন্টিতে ভরসা হতে পারেন, মুনিম শাহরিয়ারকে নিয়ে প্রত্যাশা ছিল এমন। তবে তিন ম্যাচের ক্যারিয়ারে তেমন কিছু দেখাতে পারেননি তিনি।
প্রথম ম্যাচে বৃষ্টির বাধায় ফল আসেনি। বাংলাদেশ ১৩ ওভার ব্যাট করেছিল, এরপর হাজির হয় বৃষ্টি। শেষ অবধি ম্যাচ ঘোষণা করা হয় পরিত্যক্ত।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আক্রমণাত্মক শুরু করেছিল বাংলাদেশ। তাতে নেতৃত্ব দেন তিন নম্বরে খেলতে নামা সাকিব আল
বাংলাদেশ হারটা ছিল স্রেফ সময়ের ব্যাপার। বৃষ্টি কিংবা নুরুল হাসান সোহান, অপেক্ষাটাই বাড়াতে পেরেছেন কেবল। দারুণ এক ফিফটি করেছেন
বৃষ্টিতে ভেসে গেছে পুরো একটা সেশন। তবুও আশার খবর, শুরু হচ্ছে সেন্ট লুসিয়া টেস্ট। বাংলাদেশ সময় রাত একটায় শুরু হবে ম্যাচটি। চতুর্থ
বাংলাদেশের জন্য হারটা খুব কাছাকাছি। ঘুরে দাঁড়াতে অবিশ্বাস্য কিছুই করতে হবে সাকিব আল হাসানদের। এখনও ৪২ রানে পিছিয়ে থেকে হাতে আছে
সময়, ইনিংস, ম্যাচ বদলে গেল; কিন্তু বাংলাদেশের ব্যাটারদের ব্যর্থ হওয়ার গল্পটা থেকে গেল একই। অফ স্টাম্পের বাইরের বল তাড়া করতে গিয়ে আউট
খালেদ আহমেদ নিজেকে যেন খুঁজে পেয়েছেন দারুণভাবে। শেষ কয়েকটা টেস্টেই তিনি ভালো বল করছিলেন। এবার পেলেন স্বীকৃতি। টেস্টে প্রথমবারের
টেস্ট আঙিনায় ২০ বছর কাটিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। কালেভাদ্রে সাফল্য মিলেনি, ব্যাপারটা এমন নয়; কিন্তু হিসাব করতে গেলে ব্যর্থতার
প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ করেছিল কেবল ২৩৪ রান। আগের টেস্টের তুলনায় সংগ্রহটা ভালো, তবে যথেষ্ট যে নয় সেটাই স্পষ্ট করছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের
আশার আলো জ্বালিয়েছিলেন খালেদ আহমেদ- মেহেদী হাসান মিরাজরা। কিন্তু সেটা দ্রুতই নিভিয়ে দিয়েছেন কাইল মেয়ার্স। নিজে সেঞ্চুরি করেছেন,
প্রথম দিনটা হতাশারই কেটেছিল। দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশনেই ঘুরে দাঁড়ালো বাংলাদেশ। দারুণ বোলিং করলেন বোলাররা। বাংলাদেশ এক সেশনেই পেল
আগের দিনটা দারুণ কাটিয়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুই ওপেনার। দ্বিতীয় দিনের শুরুটাও তারা করেছিলেন সেভাবে। তবে শেষ অবধি বাংলাদেশকে
দিনটা কি শুধুই ওয়েস্ট ইন্ডিজের? বলা যেতে পারে চাইলে। শুরুটা আশা জাগানিয়া হয়েছিল বাংলাদেশের। কিন্তু এরপর সেই পুরোনো হতশ্রী
প্রথম সেশনের শেষটা মনে আশাই জাগিয়েছিল। দুই উইকেট গিয়েছিল বটে, কিন্তু যতটা খারাপ শুরু বাংলাদেশ আগের ম্যাচেও পেয়েছিল; ততটা খারাপ