সিরিজ

২ বছর ৪ মাস পর খেলতে নেমেছিলেন একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে। তাইজুল ইসলামের তাতে কী যায়-আসে! সবসময় যেমন করেন, তিনি করলেন তেমনই।

শুরুতেই চাপে পড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। রান তোলা নিয়ে তো বটেই, বাংলাদেশের বোলাররা তুলে নিল উইকেটও। কিন্তু এরপর প্রতিরোধ গড়তে চাইলেন

প্রথম দুই ওয়ানডের মতো শেষটিতেও দাপট দেখাচ্ছেন বাংলাদেশ দলের বোলাররা। পাওয়ার প্লের ওভারগুলোতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে চেপে ধরেছেন

প্রথম দুই ম্যাচেই বড় ব্যবধানে জিতেছে বাংলাদেশ। তিন ম্যাচ সিরিজটি নিজেদের করে নিয়েছে এক ম্যাচ হাতে রেখেই। শেষ ম্যাচ জিতলে

শুরুতে বোলারদের দারুণ বোলিং। স্পিনাররা উইকেট নিলেন নিয়মিত বিরতিতে। তাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুটিয়ে দেওয়া গেল অল্প রানে। পরে

লক্ষ্যটা অল্প। ১০৯ রান করতে পারলেই সিরিজটা হয়ে যাবে বাংলাদেশের। এমন ম্যাচে ব্যাটিংয়ে একটা পরীক্ষাই চালালো টাইগাররা।। ইনিংস

আগের ম্যাচে দারুণ বোলিং করেছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ, হয়েছিল ম্যান অব দ্য ম্যাচও। দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও তাই পঞ্চম ওভারেই অধিনায়ক তামিম

টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি সিরিজে হারের পর ওয়ানডেতে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ দল। তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ম্যাচে পেয়েছে দারুণ

টেস্টের পর বাংলাদেশ হেরেছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ। টাইগারদের সবচেয়ে শক্তির জায়গা ওয়ানডে সবার শেষে, এই ফরম্যাটে জিতে দেশে ফিরতে মরিয়া

প্রথম টি-টোয়েন্টি বৃষ্টিতে ভেসে যাওয়ার পর দ্বিতীয়টিতে হেরে যায় বাংলাদেশ। আজ (বৃহস্পতিবার) গায়ানায় তিন ম্যাচ সিরিজের শেষটিতে মাঠে

প্রথম ম্যাচ ভেসে গিয়েছিল বৃষ্টিতে। তিন ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ হেরে যায় ৩৫ রানে। এবার গায়েনায় শুরু হচ্ছে

ব্যাটাররা কোন উদ্দেশ্যে খেললেন, বোঝা গেল না স্পষ্ট। কেউ উইকেট বিলিয়ে দিয়ে আসলেন, কারো ব্যাটে আবার দেখা গেল না জয়ের চেষ্টা। বোলাররাও

লক্ষ্যটা বেশ বড়। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটারদের ব্যাটিং দেখে মনে হয়েছে পিচটাও বেশ ভালো। কিন্তু বাংলাদেশ কি না ১৯৪ রানের বড় লক্ষ্য তাড়া

টি-টোয়েন্টিতে ভরসা হতে পারেন, মুনিম শাহরিয়ারকে নিয়ে প্রত্যাশা ছিল এমন। তবে তিন ম্যাচের ক্যারিয়ারে তেমন কিছু দেখাতে পারেননি তিনি।

প্রথম ম্যাচে বৃষ্টির বাধায় ফল আসেনি। বাংলাদেশ ১৩ ওভার ব্যাট করেছিল, এরপর হাজির হয় বৃষ্টি। শেষ অবধি ম্যাচ ঘোষণা করা হয় পরিত্যক্ত।