ঋণ
ঢাকা: চলতি ২০২৫ এর জুন শেষে দেশের মোট বৈদেশিক ঋণ দাঁড়িয়েছে ১১২ দশমিক ১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বা প্রায় ১১ হাজার ২১৬ কোটি ডলার। যা
ঢাকা: রাজনৈতিক পট পরিবর্তনসহ বিভিন্ন কারণে ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতা ব্যবসায়ীদের জন্য একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ
কক্সবাজার: বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, জাতীয় অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম। তাই কৃষি খাতে উদ্যোক্তা
শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে টিকিয়ে রাখতে এক যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক
ঢাকা: ব্যবসায়িক ক্ষতি ও আর্থিক সংকটে পড়া প্রতিষ্ঠানগুলোর সহায়তায় বিশেষ ঋণ পুনর্গঠন নীতিমালা চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
অতীত সরকারের নেওয়া বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ ক্রমাগত বাড়ছে। প্রথমবারের মতো ২০২৪-২৫ অর্থবছরে অন্তর্বর্তী সরকার ৪০০ কোটি ডলারের বেশি
মানুষের জীবনের এক অনস্বীকার্য বাস্তবতা হচ্ছে- ঋণ আদান-প্রদান। প্রয়োজনের সময় মানুষ ঋণ নেয়। ঋণের আদান-প্রদানে ঋণগ্রহীতা ঋণের টাকা
এ বছর কৃষি খাতে ৩৯ হাজার কোটি টাকা কৃষি ঋণ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন কৃষি সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান। তিনি বলেন, আমাদের
খেলাপি ঋণে জর্জরিত দেশের ব্যাংক খাত এখন আরো গভীর সংকটে। আনুষ্ঠানিক হিসাবে যা দেখানো হচ্ছে, বাস্তবে এই অঙ্ক আরো বড়। আদালতের
২০২৪ সাল শেষে দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর তুলনায় সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে আছে বাংলাদেশি ব্যাংকগুলো। গত বছরের আগস্টের রাজনৈতিক
গত এক বছরে বহু আর্থিক সূচকের পরিবর্তন হয়েছে। স্থিতিশীলতা ফিরতে শুরু করেছে অর্থনীতিতে। তবে এখনো সংকট কাটেনি পুরোপুরি। কারণ
আগামী নির্বাচনে ঋণখেলাপিরা অংশ নিতে পারবে না বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। বুধবার (১৩ আগস্ট) দুপুরে সচিবালয়ে
চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে কৃষি ও পল্লি ঋণ বিতরণে ৩৯ হাজার কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা আগের বছরের চেয়ে ২.৬৩ শতাংশ বেশি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া: কোনো সুদ নেই, নেই কোনো সার্ভিস চার্জ বা জামানতের বাধ্যবাধকতা। প্রায় দুই দশক ধরে দেশের শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা
করোনা মহামারি, অর্থনৈতিক সংকট ও রাজনৈতিক অস্থিরতায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের ঋণ পুনর্গঠনে কাজ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ