বিপৎসীমা
টানা বৃষ্টি ও উজানের ঢলে সৃষ্ট বন্যায় তিস্তাপাড়ের লালমনিরহাটে পানি কমতে শুরু করলেও কমেনি মানুষের দুর্ভোগ। মাত্র ২৪ ঘণ্টা পর পানি
উজানে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে বগুড়ায় যমুনা নদীর পানি অস্বাভাবিক হারে বাড়তে শুরু করেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সারিয়াকান্দি পয়েন্টে পানি
বর্ষা, শেষ শরতের পর হেমন্ত ঋতু। এই অসময়ে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীতে অস্বাভাবিক গতিতে পানি বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় জেলার কাজিপুরের মেঘাই
ভারী বর্ষণ ও উজানের পাহাড়ি ঢলে নীলফামারী জেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা নদীর পানি আবারও বেড়েছে। রোববার (৫ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে
কয়েকদিনের ভারী বর্ষণ আর উজানের পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি বেড়ে বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে বাম তীরের
ফেনী: ফেনীতে ফুলগাজী বাজারের পূর্ব পাশে অবস্থিত পানি নিয়ন্ত্রণ গেট মেরামতের পরও সেই গেট দিয়ে বাজারে পানি প্রবেশ করছে। ফলে বাজার
গত তিনদিন ধরে উজানের ঢল ও বৃষ্টিপাতে কুড়িগ্রামে প্রধান-প্রধান নদ নদীর পানি বেড়েছে। দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার
রাঙামাটি: একটানা তিনদিন পানি ছাড়ার পর অবশেষে কাপ্তাই বাঁধের ১৬ জলকপাট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। শনিবার (২৩ আগস্ট) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন
উজান থেকে নেমে আসা পানির ঢলে নওগাঁর সব নদ-নদীর পানি বেড়েছে। এরই মধ্যে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে আত্রাই নদীর পানি। শুক্রবার (১৫ আগস্ট)
লালমনিরহাট: উজান থেকে হু হু করে ধেয়ে আসা পানির কারণে তিস্তা নদীর ডালিয়া পয়েন্টে টানা তিনদিন ধরে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত
উজান থেকে নেমে আসা ঢলে ফরিদপুর জেলার নদ-নদীর পানি বাড়ছে। আড়িয়াল খাঁ নদীর পানি বিপৎসীমার ১০৬ সেন্টিমিটার ওপরে। এছাড়াও পদ্মা নদী
কুড়িগ্রাম: একের পর এক সম্ভাব্য বন্যার পূর্বাভাস ব্যর্থ হওয়ার পর আবারও কুড়িগ্রামের সব নদ-নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। গত দুদিন ধরে
ভারী বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি আবারও বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বুধবার (১৩ আগস্ট) সকাল
লালমনিরহাট: দুদিনের টানা ভারি বৃষ্টি এবং উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি আবারও বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
অব্যাহত বৃষ্টিপাত এবং উজান থেকে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় রাঙামাটির