ইসলাম
ইসলামি বিধানে, খাওয়া-পরার খরচ বাদ দিয়ে ৫২ তোলা রুপার মূল্যমানের সম্পদ থাকলে জাকাত দিতে হবে। সম্পদের ৪০ ভাগের এক ভাগ জাকাত দিতে হবে।
মহান আল্লাহতায়ালা তার বান্দাদের নানামুখী প্রতিভা দিয়েছেন। এই প্রতিভার বিকাশ অনেকেই অনেকভাবে ঘটিয়ে থাকনে। কেউ আবার পারেন না। যারা
রোজার মাধ্যমে বান্দা আত্মশুদ্ধি অর্জন করে। এক মাস রোজা রেখে বাকি এগারো মাস নিজেকে পাপমুক্ত রাখার সংকল্প গ্রহণ করেন মুসলমানরা।
হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) রমজান মাসের শেষ ১০ দিন ইতেকাফ করতেন এবং বলতেন, তোমরা রমজানের শেষ ১০ রাতে শবেকদর সন্ধান করো। -সহিহ বোখারি ও
রমজানের বিশেষ একটি নেয়ামত হলো লাইলাতুল কদর। মহান আল্লাহতায়ালা এ নেয়ামত অন্য কোনো নবীর উম্মতকে দান করেননি। পূর্ববর্তী উম্মতের আয়ু
ইসলামের দৃষ্টিকোণে শবেকদরের গুরুত্ব অপরিসীম, কারণ এ রাতে মানবতার মুক্তির মানুষের জীবন-বিধান মহাগ্রন্থ পবিত্র কোরআনে কারিম নাজিল
অগণিত নবী-রাসূলের স্মৃতিবিজড়িত পবিত্র মসজিদ বায়তুল মোকাদ্দাস। অপর নাম মসজিদুল আকসা। ইসলামের প্রথম কেবলা। এ মসজিদে এক রাকাত নামাজ
আজ সূর্যাস্তের পর শুরু হবে হাজার মাসের চেয়ে উত্তম ও মহিমান্বিত শবেকদর। যদিও কোথাও স্পষ্ট করে বলা নেই শবেকদর সম্পর্কে। তবে আলেম ও
ঢাকা: হাজার মাসের চেয়ে শ্রেষ্ঠ পবিত্র লাইলাতুল কদর আজ (মঙ্গলবার ১৪ জুলাই)। লাইলাতুল কদর শবে কদর নামে সমধিক পরিচিত। বস্তুত শবে কদর
মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত মর্যাদাময় ও গুরুত্বপূর্ণ সময় হচ্ছে রমজান মাস। পবিত্র কোরআনে কারিমের সূরা আল বাকারার ১৮৩-১৮৫ নম্বর আয়াতে
আগামীকাল দিবাগত রাত পবিত্র লাইলাতুল কদর, যা আমাদের কাছে শবেকদর নামে সমধিক পরিচিত। বস্তুত শবেকদর আল্লাহতায়ালার থেকে এক মহান
ইসলামে বছর গণনা করা হয় চান্দ্র মাসের হিসাবে এবং গোটা রমজান মাস একজন মুমিনকে সিয়াম পালন করতে হয়। ফলে বছরের সকল ঋতুতে অর্থাৎ গ্রীষ্ম,
পূর্ণাঙ্গ অজু পবিত্রতা অর্জনের উপায়। তবে আল্লাহতায়ালার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে সুন্নত তরিকায় অজু করা হলে তা একটি নেক আমলও বটে। এটি
মিসরবাসীর মুক্তিদাতা হিসেবে যাকে বলা হয় তিনি হলেন হজরত আমর ইবনুল আস (রা.)। তার নাম অনুসারে ৬৪১-৬৪২ খ্রিস্টাব্দে মিসরের নতুন স্থাপিত
কিছু কিছু ভুল মানুষের মাঝে এমনভাবে প্রচার পায় মনে হয় ভুলটাই যেম শুদ্ধ। তেমনি একটি ভুল কথার প্রচলন হলো, রমজান মাসে যতো ইচ্ছা খাওয়া
অনেকেই ভুলে গেছে ওয়ানডে ক্রিকেটের ১৯৪ রান করা রেকর্ডধারী ওপেনার সাঈদ আনোয়ারকে। ক্রিকেট মাঠে বাইশ গজের এই শাসক এখন আর সম্পৃক্ত নয়
রোজার বৈশিষ্ট্য এই যে, এটা মুসলমানকে দীর্ঘকাল শরীয়তের হুকুম ধারাবাহিকভাবে পালন করতে বাধ্য করে। আর তা প্রত্যেক বছর পূর্ণ একটি মাস
মানব জাতির সার্বিক কল্যাণের লক্ষ্যেই রমজানের আগমন। অতএব সঙ্গত কারণেই আমাদের সমাজে রয়েছে মাহে রমজানের অপরিসীম প্রভাব। রমজানে
ইসলামের সব শিক্ষার মূলে রয়েছে আত্মশুদ্ধি। এমনকি ইবাদত-বন্দেগিও আত্মশুদ্ধির মানদন্ডে পরিমাপ করা হবে। হজরত আবু হুরায়রা (রা) থেকে
সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বোত্কৃষ্ট মাস মাহে রমজান, হাজার মাসের সেরা। শান্তির বারতা নিয়ে উদ্বেলিত ও উচ্ছ্বসিত করে তুলেছিল মুমিনের হৃদয়।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন