ইসলাম
রমজান পরবর্তী মাসগুলোতে রোজার আলোকে জীবন পরিচালনা করতে পারার মধ্যেই রয়েছে রোজাদারের সফলতা। ইসলাম ধর্মের প্রতিটি ইবাদত পালনের
নেক ইবাদতের প্রতিদান প্রসঙ্গে হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, আল্লাহ বলেছেন, ‘তোমরা যেকোনো নেক আমল করবে, আমার কাছে তার ১০ গুণ সওয়াব
তবে রমজানের সিয়াম পালনেই কেবল দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না। রমজান পরবর্তী জীবনেও রয়েছে বেশ কিছু দায়িত্ব ও কর্তব্য। সে সবের আলোকে আমাদের
কিন্তু তৃতীয়বার বলে হাত বেঁধে নেবে। প্রত্যেক তাকবিরের পর তিনবার সুবহানাল্লাহ বলা যায় পরিমাণ থামবে। তারপর আউযুবিল্লাহ এবং
অন্যদিনের চেয়ে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠা এ দিনের বিশেষ সুন্নত। দেহের অবাঞ্চিত পশম পরিষ্কার করে, দাঁত মেসওয়াক করে, ভালোভাবে গোসল করা এ
রোববার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, নামাজের জন্য ঈদগাহ প্রস্তত করতে ধোয়ামোছার কাজ চলছে। মাঠজুড়ে স্থাপন করা হচ্ছে দেড়শ’ মাইক।
মাসয়ালা: ঈদ উপলক্ষে পরস্পরকে শুভেচ্ছা জানানো শরিয়ত অনুমোদিত একটি বিষয়। বিভিন্ন বাক্য দ্বারা এ শুভেচ্ছা বিনিময় করা যায়। যেমন- ক.
ঈদের নামাজের পূর্বে খাবার গ্রহণ ঈদুল ফিতরের দিনে ঈদের নামাজ আদায়ের পূর্বে খাবার গ্রহণ করা এবং ঈদুল আজহার দিন ঈদের নামাজের পূর্বে
রোববার (২৫ জুন) ইফতারির পরপর তাদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। চাঁদ সেদিন দেখা গেলে সোমবার (২৬ জুন) পবিত্র ঈদুল ফিতর। জাতীয় মসজিদ বায়তুল
যারা শহর ছেড়ে গ্রামে কর্মরত তারা শহরমুখো। দুই ঈদে মানুষ আপনজনের সঙ্গে মিলিত হওয়ার সুযোগ পান। ঈদের খুশি ভাগাভাগি করে নেওয়ার চেষ্টা
তিনি বলেছেন, হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) যখন মদিনায় উপস্থিত হলেন, তখন তিনি দেখতে পেলেন মদিনাবাসীরা (যাদের মধ্যে বিপুল সংখ্যক লোক পূর্বেই
মুসলমানরা ঈদ উৎসবের মধ্য দিয়ে নিজেদের অস্তিত্বের প্রমাণ উপস্থাপন করে। ঈদুল ফিতরের মাধ্যমে তাকওয়া অর্জন এবং ঈদুল আজহার কোরবানির
শোলাকিয়ার ইমাম মওলানা শোয়াইব বিন আবদুর রউফ বাংলানিউজকে বলেন, 'ইসলামের শান্তিবাদী, কল্যাণকামী ভাবাদর্শ তুলে ধরা প্রতিটি
অনেক ইবাদত পালন করা হয় একান্ত গোপনে। যেমন, তাহাজ্জুদের নামাজ। আবার পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ সম্মিলিতভাবে আদায় করা হলেও তা হয়ে থাকে
রমজানে বিদায়ী জুমা হিসেবে ‘জুমাতুল বিদা’ রোজাদারদের কাছে ব্যাপক গুরুত্ব বহন করে। জুমার নামাজের আগে মসজিদের খতিবরা জুমাতুল
শুক্রবার (২৩ জুন) বেলা সাড়ে ১২টা থেকে খুতবা এবং তা শেষে নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এরপর সংঘাতমুক্ত দেশ ও বিশ্ব কামনায় দোয়া-মোনাজাত করা হয়।
ফিলিস্তিন ও পবিত্র বায়তুল মোকাদ্দাসের দখলদার ইহুদিদের হাত থেকে মুসলমানদের প্রথম কেবলা আল আকসা মসজিদকে মুক্ত করার জন্য মুসলমানদের
দিনটি মুসলিমদের প্রথম কেবলা ‘বায়তুল মুকাদ্দাস’ পুনরুদ্ধারের দাবিতে আল-কুদস দিবস হিসেবেও পালিত হয়। ১৯৬৮ সালে ইসরায়েলি আগ্রাসনে
জাতীয় সংসদের হুইপ ও দিনাজপুর সদর আসনের এমপি ইকবালুর রহিমের বিশেষ উদ্যোগে ৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা ব্যয়ে এই ঈদগাহ প্রস্তুত করা হয়েছে। এ
শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখার জন্য রোববার (২৫ জুন) কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে পাঠানো এক সংবাদ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন