ইচ্ছেঘুড়ি
জলপ্রপাত তো চেনা সবার, কিন্তু ছবিতে যেটা দেখছেন সেটাকে জলপ্রপাত বলা চলে না নিশ্চয়ই? একে অগ্নিপ্রপাত বললেই ঠিক হবে। এই হর্সটেইল ফল
রাতুলের মন খারাপ। সে মন খারাপের কারণগুলো বের করার চেষ্টা করছে। দুটো কারণ সে বের করতে পেরেছে। প্রথমটা হলো সকাল থেকে বাবার পাঠানো
(রফিকুল ইসলাম স্মরণে)মর্যাদা এনে দিলে মায়ের ভাষারপ্রদীপ যে নিভে গেলো অনেক আশার।আমার এ দেশটার তুমি আইকনতোমাকে যে হারিয়ে ভালো নেই
(কবি সুফিয়া কামাল স্মরণে) রাজনীতি আজ এমন কেনকত রকম ধরনমা তোমাকে এমন দিনেকরছি আজি স্মরণ।তুমি আমায় পথ দেখালেতুমি দিলে দিশাতাইতো বুকে
সকাল বেলা চাঁদ উঠতো, রাতে সূর্যি মামা,মানুষ গুলো খালি পায়ে, থাকত নাকো জামা।ডাঙায় চড়ে মাছগুলো সব, জলে পাখির বাস,আকাশে সব মাছ ওড়ে আর,
সৃষ্টির রহস্যের পুরোটা মানুষ এখনো জানতে পারেনি। পারবে কীনা তাও জানা নেই। তবে প্রকৃতি প্রতিনিয়তই আমাদের বিচিত্র সব পরিস্থিতি আর
‘ভারতের কৃষকের দুঃখ, ইরানের কৃষকের দুঃখবার্মার কৃষকের দুঃখ, নেপালের কৃষকের দুঃখ,ভুটানের কৃষকের দুঃখ, কাবুলের কৃষকের
পুরো নাম শচীন রমেশ টেন্ডুলকার। বয়স এখন ৪০। তবু মায়ের কাছে আজও সেই ছোট্টটি। বাবা ছিলেন ঔপন্যাসিক। মা রজনী চাকরি করতেন বীমা
রান নয়তো রান নয়তোচোখের জলের বানহঠাৎ করে শচীন যুগেরহলো অবসান!খেলে খেলে রেকর্ড তুমিকরে গেছো অগুণতিতাইতো তোমায় বলে সবাইজীবন্ত
ইসটিশনে ঘুমিয়ে থাকেপার্কে গিয়ে হাওয়া খায়,হঠাৎ হঠাৎ পুলিশ এলেউল্টোদিকে ধাওয়া খায়।এমনি করে কাটছে জীবনলাটাই ছেড়া ঘুড়ি সে,লাগলে খিদে
৭৪ এ থামলো শচীনএ থামা তো থামা নয়অনেক কঠিন আকাশ থেকেঈশ্বরকে নামানোই!যুগে যুগে স্মরণীয়থাকবে তো মাঠ ওয়াংখেড়েথাকবে শচীন খেলার
বন্ধুরা, তোমরা নিশ্চয় ক্রিকেট খেলা ভালোবাস। আর শচীনকে চেনো না, এমন কেউ নিশ্চয় নেই। এও জান শচীন ক্রিকেটে তার শেষ ম্যাচ খেলছেন এখন। এরই
মন ভার আকাশের, কাঁদবে সে আজ খুব,মেঘমালা উঁকি দিল, সূর্যটা দিল ডুব।আকাশের মুখ কালো, ছলছল দৃষ্টিনেমে এলো ধরাতে কান্নার বৃষ্টি। আকাশের
আবির স্কুলের গেটে দাঁড়িয়ে আছে প্রায় ঘণ্টাখানেক হলো। মিন্টু এখনও স্কুলে এসে পৌঁছায় নি। আবির ঢাকার একটি সরকারি স্কুলে ক্লাস এইটে
পৃথিবী সৃষ্টির মতোই রহস্যময় পৃথিবীর সবকিছুই। তবে অনেক রহস্য উন্মোচনের পর সেগুলো এখন আর রহস্য মনে হয় না। কিন্তু অনেক রহস্যই এখনো রয়ে
কিছুতেই ঘুম আসছে না তোতনের। শুয়ে শুধু এপাশ ওপাশ করছে। কেবলই মনে হচ্ছে বড় মামা আসবে কখন। কারণ বড় মামা আসা মানেই চকলেটের বক্স আসা। আর
ঢাকা: শিশুসাহিত্যিক হুমায়ূন কবীর ঢালীর ৫০তম জন্মদিন উদযাপিত হয়েছে। দেশের বিশিষ্ট এই লেখকের লেখা সম্প্রতি গ্রিস ও ফিলিপাইনের
হোয়াইট হাউস যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন ও অফিস। ওয়াশিংটন ডিসিতে এর অবস্থান। বিশ্বব্যাপী বিখ্যাত ও পরিচিত হোয়াইট
বাংলাদেশ ষড়ঋতু, অর্থাৎ ছ’টি ঋতুর দেশ- সেকথা আমাদের সবারই জানা। বছরের কোনো সময় এখানে প্রচণ্ড গরম, কখনো কনকনে ঠাণ্ডা, কখনো বা চলে
জয় পাইনি পেলাম তবে লড়াইএটা নিয়ে করতে পারি বড়াই।টার্গেটটা হোক না যত বড়লড়তে পারি হাজার ঝড়ের পরও।কাছে এসে ফসকে গেল জয়এই হারটা মনে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন