ইচ্ছেঘুড়ি
আমাদের সুন্দর এই দেশে জন্ম হয়েছে অনেক বিখ্যাত মানুষের। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস, বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু, আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র
আমি একটা মৌমাছিফুলে বেড়াই উড়ে,মধুর খোঁজে প্রতিদিনইযাচ্ছি কতই দূরে।কষ্ট করে মধু জমাই,বাঁধি সে মৌচাক,ভালুক আসার দুশ্চিন্তামাথায় যে
পান্তা বুড়ি পান্তা কুড়ায়- ছন্দ কাটে ছড়ায় ছড়ায়এ বাড়ি যায় ও বাড়ি যায়- ছন্দে ছন্দে গল্প শোধায়বৃক্ষ লাগাও বৃক্ষ লাগাওসবুজ বাঁচাও-
১৯৭১ সাল। চট্টগ্রামের পশ্চিম পটিয়ার বরউঠান গ্রামের জমিদার এবং গভর্নমেন্ট প্লীডার মৌলভী ফজলুর রহমান খাঁর মসজিদ ও স্কুলের মাঠে
ডায়বেটিসে ভুগছে নানু সুগার খেতে মানাঈদের দিনে শুনতে মানা এসব মানাটানাখাবেই খাবে চিনির বদল সেকারিনের খানা-ইচিকদানা বিচিকদানা
আমাদের সবচেয়ে বড়ো ধর্মীয় উৎসব ঈদ। উৎসব মানেই তো আনন্দদায়ক ব্যপার। আনন্দজনক অনুষ্ঠান। ঈদে অবশ্য তাই হয়। নানা ধরনের আনন্দ অনুষ্ঠান
নাহ। পলার মনটা মোটেই ভালো নেই। দুদিন বাদে ঈদ। অথচ বাবা এখনো বাড়ি আসেনি। তার জন্য নতুন জামা নিয়ে আসার কথা বাবার। প্রতি ঈদে তাই তো করে।
ডিম ফুটে বের হলো এক পাখির ছানা,এই পৃথিবীর সব কিছু তার খুব অচেনা।ছোট্ট চোখে পিটপিটিয়ে
স্বপ্ন দেখার কোনো নিয়মনীতি থাকে, নাকি আদৌ কোনো ব্যাকরণ থাকে সে কথা আমার ঠিক জানা নেই। আমার বিদ্যের দৌড় এখনো অতদূর পৌঁছেনি। এবছরই
ইচ্ছেঘুড়ির ঈদ আয়োজনে আরও পড়ুন... পাঠকদের জন্য রয়েছে ফারুক নওয়াজ, জাকারিয়া মন্ডলের ছড়া, রফিকুর রশীদ, হোসেন মাহমুদ, মীম নোশিন নাওয়াল খান
বড়রা সারা মাস রোজা রেখেছিলেন। সবাই জানে, রমজান মাস এলেই জীবনযাত্রা পাল্টে যায়। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটি হয়ে যায়। পড়াশোনার
‘আমার নাম ইলেকটার্চ প্যারোট!’ লাল-নীল-সবুজ রঙের বাহারি পাখিটির ঠোঁট নড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে বেরিয়ে এলো বাংলা কথা । শুদ্ধ বাংলা শুনে
যেকোনো বিজয় মানুষকে আনন্দ দেয়। দেশকে প্রতিনিধিত্বকারী বিজয়গুলোয় এই আনন্দটা হয় অসীম। কারণ পুরো দেশের মানুষ এতে উদ্বেলিত হন। তারা
সারাবছর আমাদের চারপাশে অসংখ্য ফুল ফোটে। এসব ফুলের মধ্যে তুলনামূলকভাবে সাদা রঙের ফুলই বেশি। আবার সবচেয়ে কম দেখা যায় নীলরঙের ফুল।
রবির চলারবির বলারবি ফোটায় কলিরবির কাব্যরবির ছড়ারবি নাচায় অলি।রবির যৌবনরবির স্মৃতিরবি আঁকায় ছবিরবির গল্পরবির প্রেমরবিই
ঢাকা: মহাবিশ্বের তুলনায় সৌরজগৎ কিছুই নয়, একেবারে বালির মতো। আর সে তুলনায় পৃথিবী তো অনেক ছোট। এই মহাকাশের অনেক কিছুই এখনও
নীলফামারী: থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে অনুষ্ঠিত শিশু সম্মেলনে যোগ দিচ্ছে জলঢাকার মেয়ে জেসমিন আক্তার (১৭)। প্ল্যান
কন্যা গেছে মালেশিয়াপুত্র গেছে বোম্বেওসব দেশে সত্যিকারেরঈদের বাজার জমবে।কন্যার বাজেট আশি হাজারপুত্রের বাজেট লক্ষঈদের বাজার করতে
‘পথ শিশুদের ঈদ উৎসব’ নামটা শুনেই একটু অবাক হলাম। অবাক হওয়ারই কথা; যাদের ঘর নেই, বাড়ি নেই, থাকার কোনো জায়গা নেই, ফুটপাতই যাদের
(কাছে থাকা দূরে যাওয়া সকল বন্ধুর জন্যে)একটা দিনে নয়তো কেবল সারা বছর জুড়েবন্ধুরে তোর ঘুড়িখানি মন আকাশে উড়েযতোই দূরে যাসনারে তুই
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন