ইচ্ছেঘুড়ি
শরৎ নেমেছে বলেশ্বরের জলে ইলশে পোনার ঝাঁক কাশফুলে ছেয়ে গেছে বিহঙ্গদ্বীপের বাঁক। শরৎ নেমেছে বিহঙ্গদ্বীপজুড়ে ছড়িয়ে দিতে রূপ
তিনি যখন বৃদ্ধ হলেন তখন জনগণের খুব দুঃশ্চিন্তা হলো। রাজতন্ত্রের নিয়ম অনুযায়ী তার একমাত্র পুত্র ভুবন রায় হবেন হেমপুরের পরবর্তী
শুভ্র মেঘের মায়ায় দেখি পাখির ওড়াউড়ি আকাশজুড়ে মেলা বসায় রং বাহারি ঘুড়ি। জুঁই চামেলি শিউলি ফুল তালের মিঠা গন্ধে যায়
শরৎ নেমেছে স্বচ্ছজলে খলসে পুঁটির ঝাঁক কাশফুলে ছেয়ে গেছে সকল নদীর বাঁক। শরৎ নেমেছে বাংলাজুড়ে ছড়িয়ে দিতে রূপ কাশবনে শুভ্র হাসি
তুষারপাতের সময় পাহাড়ের উপর যে তুষার ঝরে পড়ে তা পাহাড়ের গায়েই আটকে জমতে থাকে। এক সময় নিচের তুষারের ফাঁক থেকে সব বাতাস বের হয়ে গিয়ে সে
‘জ্বি আমি স্বাধীনতা চাই।’ শক্ত পায়ে দাঁড়িয়ে বললো দশ বছরের ছেলে মন্টু। বাবা চোখের চশমাটা হাতে নিলেন এবং তার দিকে আরেকটু মনোযোগ
বিলে ঝিলে শাপলা হেসে হেসে কয় শরৎ এলে খুশিতে ফুটতে যে হয়। শিউলি ফুলের ঘ্রাণ কাছে ডেকে নেয় আকাশের সাদা মেঘ মনে উঁকি দেয়। শরৎ আনে
যেসব দেশে সারাবছর শীত বেশি থাকে সেসব দেশকে বলা হয় শীতপ্রধান দেশ। আমাদের দিন ২৪ ঘণ্টার অর্ধেক রাত আর অর্ধেক দিনের আলো। এসব দেশে
ছুটি মানে ঘুম থেকে দেরি করে ওঠা, জুমার মসজিদে একসাথে ছোটা। স্কুল নেই আর নেই কোনো বাধা মাঠে মাঠে ছোটাছুটি গানে গলা সাধা। ছুটি
এই চিহ্ন রেখে যাওয়া প্লেনগুলো হলো জেট প্লেন। মানে জেট ইঞ্জিনে চলে। সব প্লেন কিন্তু জেট ইঞ্জিনে চলে না। কিন্তু ওড়ার পর পেছনে দাগ রেখে
বড়শির মতো বাঁকানো ঠোঁট রংটিও রক্ত লাল, চোখ দুটো তার হলদে সাদা লেজ লম্বা সুচাল। এই পাখিটি বন-বাদাড়ে গাছের কোটরে থাকে, ঘুরে ঘুরে
থেমে গেছে বর্ষা ও মেঘেদের গর্জন ঝকঝকে রোদ আনে আলোকিত অর্জন। বর্ষায় ডুবে যাওয়া পথ জাগে ফের তো সেই পথে চলাচল বেড়ে গেছে ঢের তো। শরতের
‘রানিমা, আপনার বাবু হয়েছে জানতাম নাতো।’ পরিরানি বললো, ‘তুমি এসব কী বলো সুমু! আমরা এই বাচ্চাটাকে নিয়ে খুব চিন্তায় আছি।’ কেন,
ভরা নদী নৌকা চলে শরৎ নদীর প্রাণ মাঝির সুরে ভেসে ওঠে ভাটিয়ালি গান। নদীর চরে চখাচখি পানকৌড়ির মেলা স্বচ্ছ জলে চান্দা, পুঁটি খলসে
পিঁপড়ে বললো, ভাই মাছি, একি করছ তুমি! রসটুকু যে খেয়ে ফেলছ, আমাকে তো কিছুই বললে না। এটা কি ঠিক হচ্ছে তোমার? মাছিটি তার অসংখ্য চোখ লাল
পিঠে ব্যাগ বাঁধিয়ে আনমনে হাঁপিয়ে, অংক ইংরেজি- আরো যেন খোঁজে কি? বই খাতা উপড়িয়ে ব্যাগটা ঝেড়ে ঝুড়ে, খোঁজে আরো কোনটা! সাধারণ
যে উপায়ে পরীক্ষা: প্রথমে একটি টেস্টটিউবে পাঁচ মিলিলিটার পরিমাণ ঘি আগুনের তাপে উত্তপ্ত করতে হবে। ঘি গলে গেলে তাতে ঢালতে হবে
ঈদের চাওয়া, ঈদের পাওয়া দুঃখিনী মা হতাশ! চাল চুলো সব বানের জলে, এডিস এখন ত্রাস। বাংলাদেশ সময়: ২০২০ ঘণ্টা, আগস্ট ১১, ২০১৯ এএ
রংবেরঙের চুড়ি পড়ে নাচবে সারা বাড়ি নকশা আঁকা মেহেদীতে হাত রাঙাবে ভারি। রঙিন পোশাক পরবে খুকি সাজবে সারাদিন ঈদ আনন্দ মনে প্রাণে
ভালোবাসার রঙিন আকাশ মিলে মিশে ভাগ করে। ঈদের দিনে কেমন বোকা মুখখানি কেউ ভার করে? তবে? মায়ের হাতে খাবার খেয়ে ঈদগাহে যায়
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন