পর্যটন
কাপ্তাই লেক ঘুরে: পূর্ব দিকের পাহাড়ি কোনো একটা ঝোপ থেকে যেনো হঠাৎ উকি দিচ্ছে সূয্যি মামা। আর তার আলোর আভা গিয়ে পড়ছে লেকের
বিলাইছড়ি (রাঙামাটি) ঘুরে: তবলছড়ি ঘাট থেকে কাপ্তাই লেকে ভাসতে না ভাসতেই চোখে ধরা পড়লো ভৌগলিক সত্যটা। লেকের দু’পাড়ে শেকলের মতো
নীলাচল (বান্দরবান) থেকে: বান্দরবানের স্বর্গভূমি নীলাচলে ওঠার আবেশে চোখ যেন বুজে আসছিল। ঢেউ খেলানো পাহাড়, পাহাড়ের খাঁজে খাঁজে পাহাড়,
নীলাচল (বান্দরবান) থেকে: সরকার ২০১৬ সালকে পর্যটন বর্ষ হিসেবে ঘোষণা করছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদশের
বান্দরবান থেকে: ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইনে সাধারণ মানুষকে এক টেবিলে আইন-শৃঙ্খলাজনিত সেবা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে
রাজার মাঠ, বান্দরবান থেকে: বান্দরবানের আকাশে এখন উড়ছে শত শত ফানুস। নিন্দনীয় ও অপরাধমূলক ভুল শুধরে দিয়ে আত্মশুদ্ধি অর্জনের আহ্বান
জুরাছড়ি (রাঙামাটি) ঘুরে: ভোজনরসিক হিসেবে বাঙালির সুখ্যাতি প্রাচীন। তার প্রমাণ প্রায়ই পাওয়া যায় তাদের খাবারের পাতে। বাঙালির
রাজার মাঠ, বান্দরবান থেকে: পাহাড়ের জুমে করা বিন্নি চালের কলাপাতা পিঠা, আমিত্তি, জিলাপি, রস টলটলে দুধ রসগোল্লা রীতিমতো ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে।
রাঙামাটি ঘুরে: ঘন গাছপালায় নিচে সাপের মতো আঁকাবাকা ছড়া। বুকে তার নানা আকৃতির পাথর আর নুড়ির মেলা। ওগুলোকে ভিজিয়ে শীতল পানির ধারা
নীলাচল, বান্দরবান থেকে: ‘সাক্ষাৎ ভাগ্য’ বোধহয় একেই বলে! চোখের সামনে এভাবে রংধনু তৈরি হতে দেখা! তাও আবার পাহাড়চূড়া থেকে! সেটি
রাঙামাটি থেকে: রাঙামাটি শহর থেকে কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উদ্দেশে যাত্রা। পথে কাপ্তাই হ্রদের ঝগড়বিল-বড়াদম সংযোগ সেতুতে গিয়ে
বরকল, রাঙামাটি ঘুরে: সৌম্য অবয়ব। নিবিষ্ট মনে স্থির দাঁড়ানো এক প্রতিমূর্তি তার। বহুদূর থেকেই পাহাড়ের ভাজে অল্প ফাঁক দিয়েই চোখে
রাঙ্গামাটি থেকে: রাঙ্গামাটি জেলা সদরের ঘাগড়ার কলাবাগান পাড়ার ‘হাজাছড়া’ ঝরনাটি বেশ মনোমুগ্ধকর। সৌন্দর্য দিয়ে যে কোনো পর্যটককে
কাট্টলী বিল ঘুরে: দুই দিকে সুউচ্চ পাহাড়-শ্রেণী।মাঝে মাঝে পাহাড়ি দ্বীপ। সবুজাভ স্বচ্ছ জলাভূমি আর নীলচে আকাশের নিচে যেনো নিঃশব্দেই
সাজেক (রাঙ্গামাটি) ঘুরে: ঘড়ির টিক টিক আওয়াজ নেই। সেকেন্ডের কাঁটার অবিরত ছোটাছুটি নেই। নেই ঘড়িতে দম দেওয়া, ব্যাটারি বদলানো কিংবা
জুরাছড়ি (রাঙ্গামাটি) ঘুরে: অনিন্দ্য সুন্দর জুরাছড়ি দেখতে যাওয়ার আগে পর্যটকদের কপালে যে চিন্তার বলিরেখা অঙ্কিত হয়, তার মূলে রয়েছে
শুভলং ঝরনা ঘুরে রাঙ্গামাটি থেকে: ঝকঝকে নীল আকাশ। কর্ণফুলি নদীর পানি আর সবুজ পাহাড়ের ফাঁকে ফাঁকে নৈসর্গিক সৌন্দর্যের অনুভূতি পেতে
রাঙামাটি থেকে: সকালটা এতো সুন্দর হবে ভাবনায় ছিলো না। কাকডাকা ভোরের হালকা শারদীয় কুয়াশায় সেনানিবাস এলাকা থেকে অটোরিকশায়
জুরাছড়ি (রাঙ্গামাটি) থেকে: চারদিকে বিশাল বিশাল পাহাড়ের সারি। তার মাঝে চার হাজার দুই’শ পঞ্চাশ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে বিশাল হ্রদ। আর
রাঙামাটি থেকে: সন্ধ্যার শরতের স্বচ্ছ আকাশ। সেই আকাশে পূর্ণিমার চাঁদ। তার আলো পড়ছে পাহাড়ঘেরা হ্রদের জলে। আর এই জলের আলোয় আলোকিত
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন